সামুদ্রিক শাস্ত্রে মেয়েদের এমন কিছু লক্ষণ সম্পর্কে উল্লেখ করা হয়েছে, যা তাঁদের ভাগ্যবান করে তোলে। শাস্ত্র মতে, যাঁর সঙ্গে এমন লক্ষণের মেয়েদের বিয়ে হয় তাঁদের ভাগ্যোন্নতি ঘটে। এই মেয়েরা যেখানেই যান, সেখানে আনন্দের সঞ্চার ঘটান। শ্বশুরবাড়িকে স্বর্গ বানাতে কোনও প্রচেষ্টা বাকি রাখেন না এই জাতিকারা। এমন জাতিকাদের লক্ষ্মীর রূপ মনে করা হয়। শাস্ত্র মতে কেমন লক্ষণ সম্পন্ন মেয়েরা ভাগ্যবান জেনে নিন—
১. সামুদ্রিক শাস্ত্র অনুযায়ী যে মেয়েদের মাথা চওড়া, তাঁদের অত্যন্ত ভাগ্যবান মনে করা হয়। এঁদের জীবনে কখনও সুখ-সমৃদ্ধির অভাব থাকে না। যে মেয়েদের মাথা তিন আঙুলের চেয়ে চওড়া ও অর্ধচন্দ্রাকৃতি, তাঁদের লাকি মনে করা হয়। এমন জাতিকারা নিজের পরিবারের মুখ উজ্জ্বল করে। পাশাপাশি স্বামীর ভাগ্যোদয় ঘটনা এঁরা।
২. যে মেয়েদের চোখ বড় হয়, চোখের ওপর ও নীচের ত্বক লাল আভাযুক্ত, চোখের মণি কালো এবং চোখের সাদা অংশ দুধের মতো হয়, তাঁদেরও ভাগ্যবান মনে করা হয়। আবার যে মেয়েদের চলন রাজহংসের মতো এবং কোমর বাঘের মতো পাতলা, তাঁরা নিজের জীবনে সমস্ত সুখ-সুবিধা লাভ করেন।
৩. নাকের ডান অংশে তিল থাকে যে মেয়েদের তাঁদের ওপর ধনের দেবী লক্ষ্মীর আশীর্বাদ থাকে। আবার যে জাতিকাদের পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠ গোল, অগ্রভাগ ওঠা ও হাল্কা লাল রঙের হয়, তাঁরা অন্যের ভাগ্যোও চমকে দিতে পারেন। এমন লক্ষণের জাতিকারা নিজের স্বামীর জন্য ভাগ্যবান।