এবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের তালিকাতে নাম উঠে গেল বাঁকুড়ার বিজেপি সাংসদ সুভাষ সরকারের। পেশায় তিনি চিকিৎসক। সূত্রের খবর মন্ত্রীত্ব রদবদলের জেরে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রীর চেয়ারে বসানো হতে পারে তাঁকে। সেক্ষেত্রে করোনা পর্বের পরেও বাংলার স্বাস্থ্যব্যবস্থার উন্নতিতে তাৎপর্যপূর্ণ পদক্ষেপ নিতে পারেন সুভাষ সরকার। স্বাস্থ্য ব্যবস্থার বেহাল দশার অভিযোগকে সামনে এনে রাজ্যকে চাপে রাখার জন্য এটা একটা কৌশলী পদক্ষেপ বলে মনে করছেন অনেকে।
পাশাপাশি এবারের ভোটে বাঁকুড়া লোকসভা এলাকায় মোটের উপর ভালো ফল করেছে বিজেপি। বাঁকুড়া লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত ছাতনা, শালতোড়া, বাঁকুড়া ও রঘুনাথপুরে জিতেছে বিজেপি। এবার তারই পুরষ্কার পেতে চলেছেন তিনি। পাশাপাশি সূত্রের খবর তিনি আরএসএস ঘনিষ্ঠ। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের গুডবুকেও রয়েছেন তিনি। পাশাপাশি সূত্রের খবর, বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারীও নানা কারণে তাঁকে সমীহ করেন। এবার সেই চিকিৎসক তথা বিজেপি সাংসদ সুভাষ সরকারকেই কেন্দ্রীয় মন্ত্রীত্ব দেওয়ার উদ্যোগ। পাশাপাশি রাজনৈতিক মহলের মতে, বাঁকুড়াতে বিধানসভা ভোটের পরে সংগঠন ধরে রাখাটা বিজেপির কাছে বড় চ্যালেঞ্জ। ভোটের আগে স্রোতের মতো অনেকেই তৃণমূল ছেড়ে নাম লিখিয়েছিলেন গেরুয়া শিবিরে। এবার তাঁদের একাংশ ফের ফিরতে চাইছেন তৃণমূল শিবিরে। সেকারণে সংগঠন ধরে রাখতে বাঁকুড়া থেকে সুভাষ সরকারকে একেবারে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর মতো গুরুত্বপূর্ণ চেয়ারে বসিয়ে এলাকার পরিকাঠামো উন্নয়নে কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে চাইছে কেন্দ্রীয় সরকার।
এবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের তালিকাতে নাম উঠে গেল বাঁকুড়ার বিজেপি সাংসদ সুভাষ সরকারের। পেশায় তিনি চিকিৎসক। সূত্রের খবর মন্ত্রীত্ব রদবদলের জেরে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রীর চেয়ারে বসানো হতে পারে তাঁকে। সেক্ষেত্রে করোনা পর্বের পরেও বাংলার স্বাস্থ্যব্যবস্থার উন্নতিতে তাৎপর্যপূর্ণ পদক্ষেপ নিতে পারেন সুভাষ সরকার। স্বাস্থ্য ব্যবস্থার বেহাল দশার অভিযোগকে সামনে এনে রাজ্যকে চাপে রাখার জন্য এটা একটা কৌশলী পদক্ষেপ বলে মনে করছেন অনেকে।
পাশাপাশি এবারের ভোটে বাঁকুড়া লোকসভা এলাকায় মোটের উপর ভালো ফল করেছে বিজেপি। বাঁকুড়া লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত ছাতনা, শালতোড়া, বাঁকুড়া ও রঘুনাথপুরে জিতেছে বিজেপি। এবার তারই পুরষ্কার পেতে চলেছেন তিনি। পাশাপাশি সূত্রের খবর তিনি আরএসএস ঘনিষ্ঠ। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের গুডবুকেও রয়েছেন তিনি। পাশাপাশি সূত্রের খবর, বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারীও নানা কারণে তাঁকে সমীহ করেন। এবার সেই চিকিৎসক তথা বিজেপি সাংসদ সুভাষ সরকারকেই কেন্দ্রীয় মন্ত্রীত্ব দেওয়ার উদ্যোগ। পাশাপাশি রাজনৈতিক মহলের মতে, বাঁকুড়াতে বিধানসভা ভোটের পরে সংগঠন ধরে রাখাটা বিজেপির কাছে বড় চ্যালেঞ্জ। ভোটের আগে স্রোতের মতো অনেকেই তৃণমূল ছেড়ে নাম লিখিয়েছিলেন গেরুয়া শিবিরে। এবার তাঁদের একাংশ ফের ফিরতে চাইছেন তৃণমূল শিবিরে। সেকারণে সংগঠন ধরে রাখতে বাঁকুড়া থেকে সুভাষ সরকারকে একেবারে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর মতো গুরুত্বপূর্ণ চেয়ারে বসিয়ে এলাকার পরিকাঠামো উন্নয়নে কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে চাইছে কেন্দ্রীয় সরকার।
|#+|