করোনায় খালি বেডের ভুয়ো তালিকা প্রকাশ করছে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর। এমনই চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন অ্যাসোসিয়েশন অফ হেলথ সার্ভিস ডক্টর্সের সাধারণ সম্পাদক মানস গুমটা। সোমবার সংবাদমাধ্যমকে এক সাক্ষাৎকারে একথা জানান তিনি। সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বিভাগীয় প্রধান জানান, ওই হাসপাতালে এখনো পর্যন্ত করোনা চিকিৎসার ৮০টি শয্যা চালু করা গিয়েছে। অথচ সরকারি নথি বলছে, ওই হাসপাতালে রয়েছে ৫০০টি শয্যা। যার মধ্যে অন্তত ৪০০টি শয্যা খালি।
ঘটনার সূত্রপাত গত শুক্রবার রাতে কাশীপুরের বাসিন্দা উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থী শুভ্রজিতের মৃত্যু নিয়ে। ওই দিন সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ থেকে ওই ছাত্রকে অন্তত ২ বার প্রত্যাখ্যান করা হয়। অথচ যে নথি দেখে সরকার করোনা রোগী নিয়ে হাসপাতালে যেতে বলেছে তাতে দেখা যাচ্ছে ওই দিন ওই হাসপাতালে খালি রয়েছে অন্তত ৪২০টি বেড। তাহলে শুভ্রজিৎকে ফেরানো হল কেন?
এর জবাবে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছেন চিকিৎসক মানসবাবু। তিনি বলেন, সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজে ৫০০ শয্যার করোনা হাসপাতাল তৈরির পরিকল্পনা থাকলেও এখনো চালু করা গিয়েছে মাত্র ৮০টি শয্যা। তার সমস্ত বেডই ভর্তি। অথচ সরকারি নথিতে দাবি করা হচ্ছে ৪২০টি শয্যা। এভাবে ভুল তথ্য দিয়ে সাধারণ মানুষকে সরকার বিভ্রান্ত করছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
শুধু সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ নয়, কলকাতা ও জেলার বেশ কয়েকটি হাসপাতালের শয্যার সংখ্যা এভাবেই বেশি করে দেখানো হয়েছে বলে দাবি ওই চিকিৎসক সংগঠনের।
এর জবাবে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছেন চিকিৎসক মানসবাবু। তিনি বলেন, সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজে ৫০০ শয্যার করোনা হাসপাতাল তৈরির পরিকল্পনা থাকলেও এখনো চালু করা গিয়েছে মাত্র ৮০টি শয্যা। তার সমস্ত বেডই ভর্তি। অথচ সরকারি নথিতে দাবি করা হচ্ছে ৪২০টি শয্যা। এভাবে ভুল তথ্য দিয়ে সাধারণ মানুষকে সরকার বিভ্রান্ত করছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
শুধু সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ নয়, কলকাতা ও জেলার বেশ কয়েকটি হাসপাতালের শয্যার সংখ্যা এভাবেই বেশি করে দেখানো হয়েছে বলে দাবি ওই চিকিৎসক সংগঠনের।