কোভিড নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর ভিডিও কনফারেন্স শেষ হওয়ার পরেই মোদীকে নিশানা করে একের পর এক তোপ দাগলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ‘খারাপ লেগেছে, একটা যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোতে মুখ্যমন্ত্রীদের আমন্ত্রণ জানিয়েও তাঁদের কথা বলতে না দেওয়া। আমরা রাজ্যের দাবি নিয়ে উপস্থিত ছিলাম। কিন্তু এক সেকেন্ডের জন্য বলতে দেওয়া হয়নি। ওনার পছন্দের কিছু ডিএম, বিজেপি রাজ্যের ম্যাক্সিমাম চার পাঁচজনকে দিয়ে বলিয়ে নিজে ভাষণ দিয়ে শেষ করে দিলেন। কী যে ভাষণ দিলেন সেটাও বুঝলাম না? কোভিড নিয়ে মিটিং এত ক্যাজুয়াল? সুপারফ্লপ মিটিং।আমরা অপমানিত বোধ করছি। আমাদের পুতুলের মতো বসিয়ে রাখা হল। কোভিড ভ্যাকসিন, ওষুধ, অক্সিজেন, ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের ব্যাপারে কিছু জানতে চাওয়া হল না। আমাদের সরকারের ১০ বছর পূর্ণ হচ্ছে। আমরা ভেবেছিলাম বলব, ভ্যাকসিনটা দিন। উনি বলছেন করোনা কমে গিয়েছে। তবে এত মৃত্যু হচ্ছে কী করে? এই অবহেলার জন্য করোনা বেড়েছিল। এখনও কেন্দ্রীয় বাহিনী পড়ে রয়েছে। করোনাটা বাড়িয়ে দিয়ে চলে গিয়েছে গ্রামে গ্রামে।’
কোভিড নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর ভিডিও কনফারেন্স শেষ হওয়ার পরেই মোদীকে নিশানা করে একের পর এক তোপ দাগলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ‘খারাপ লেগেছে, একটা যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোতে মুখ্যমন্ত্রীদের আমন্ত্রণ জানিয়েও তাঁদের কথা বলতে না দেওয়া। আমরা রাজ্যের দাবি নিয়ে উপস্থিত ছিলাম। কিন্তু এক সেকেন্ডের জন্য বলতে দেওয়া হয়নি। ওনার পছন্দের কিছু ডিএম, বিজেপি রাজ্যের ম্যাক্সিমাম চার পাঁচজনকে দিয়ে বলিয়ে নিজে ভাষণ দিয়ে শেষ করে দিলেন। কী যে ভাষণ দিলেন সেটাও বুঝলাম না? কোভিড নিয়ে মিটিং এত ক্যাজুয়াল? সুপারফ্লপ মিটিং।আমরা অপমানিত বোধ করছি। আমাদের পুতুলের মতো বসিয়ে রাখা হল। কোভিড ভ্যাকসিন, ওষুধ, অক্সিজেন, ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের ব্যাপারে কিছু জানতে চাওয়া হল না। আমাদের সরকারের ১০ বছর পূর্ণ হচ্ছে। আমরা ভেবেছিলাম বলব, ভ্যাকসিনটা দিন। উনি বলছেন করোনা কমে গিয়েছে। তবে এত মৃত্যু হচ্ছে কী করে? এই অবহেলার জন্য করোনা বেড়েছিল। এখনও কেন্দ্রীয় বাহিনী পড়ে রয়েছে। করোনাটা বাড়িয়ে দিয়ে চলে গিয়েছে গ্রামে গ্রামে।’
|#+|
এরপরই তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর এত ভয় কিসের? এত অবহেলা কিসের? আমরা তিন কোটি ভ্যাকসিন দেওয়ার জন্য বলেছিলাম। দেয়নি। কমিয়ে দিচ্ছে। এই মাসেও ২৪ লক্ষ ভ্যাকসিন পাওয়ার কথা ছিল। ১৩ লক্ষ পাইনি। অক্সিজেন দিচ্ছে না। প্রধানমন্ত্রী পালিয়ে গেলেন মুখ লুকিয়ে। কে জবাব দেবে? সারা ভারতে ৩০ হাজার কোটি টাকা অনুমোদন করলে সকলে ভ্যাকসিন পেয়ে যান। সেটাও দিলেন না। বড় বড় বিল্ডিং বানাচ্ছেন, স্ট্যাচু বানাচ্ছেন নিজেদের, এটা ওটা ভাঙছে, এটা ওটা করছে, সেসব করে যাচ্ছে। মানুষ মরে যাচ্ছে। আমাদের জিজ্ঞাসা করার সুযোগ দিল না, নমামি গঙ্গা। আজ মৃত্যুপুরী গঙ্গায় পরিণত হয়েছে।’