বাংলা নিউজ > কর্মখালি > Rural school posting: গ্রামের স্কুলে পড়াতে অনীহা কিছু হবু শিক্ষকদের! নিয়মকানুন কড়া করছে রাজ্য

Rural school posting: গ্রামের স্কুলে পড়াতে অনীহা কিছু হবু শিক্ষকদের! নিয়মকানুন কড়া করছে রাজ্য

গ্রামে স্কুল বলেই চাকরিতে অনীহা কিছু হবু শিক্ষকের! (ছবি সৌজন্য: এইচটি)

Primary School recruitment: গ্রামের স্কুলে চাকরি মিলেছে। সেকারণেই যেতে চাইছেন না অনেক হবু শিক্ষকরা। এবার এই নিয়ে পদক্ষেপের কথা ভাবছে শিক্ষা দফতর।

বাড়ির কাছাকাছি শিক্ষকতার সুযোগ থাকবে। শয়ে শয়ে কিলোমিটার উজিয়ে পড়াতে যেতে হবে না। এমনটা সাধারণত অধিকাংশ শিক্ষকদেরই ইচ্ছে। ফলে ট্রান্সফারের চেষ্টাও চলতে থাকে। হবু শিক্ষকদের মধ্যেও দেখা যাচ্ছে এই প্রবণতা। পাশাপাশি শহরের বাসিন্দা হলে শহরেই থাকার প্রবণতা বেশি।এবার এই নিয়ে কড়া অবস্থান নিল রাজ্যের শিক্ষা দফতর। শিক্ষা দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, গ্রামে শিক্ষকতা বাধ্যতামূলক করছে রাজ্য। 

(আরও পড়ুন: ১০০ কোটির বেশি মানুষকে ভোগাবে হাড়ের ব্যথা! ২০৫০-এ কেন এমন হবে জানেন)

সম্প্রতি সংবাদমাধ্যমকে এমনটাই জানালেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। তিনি বলেন, গ্রামে শিক্ষকতা বাধ্যতামূলক করা হবে। দ্রুত এটা কার্যকর করা হবে। হবু শিক্ষকরা গ্রামে শিক্ষকতা করাতে যেতে চান না, এটা মোটেই ঠিক নয়। বরং শহর ও গ্রামের মধ্যে সামঞ্জস্য বজায় রাখতে চায় শিক্ষা প্রশাসন। তাই দফতর খতিয়ে দেখছে গোটা বিষয়টি।

(আরও পড়ুন: বর্ণবৈষম্য নিয়ে লেখা কবিতা ছাপতে নিষেধ! গোয়া চলচ্চিত্র উৎসব ঘিরে বিতর্ক)

সম্প্রতি উচ্চ প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগের কাউন্সেলিং হয়। গ্রামের স্কুল চাকরি হওয়ায় যোগ দিতে অনীহা দেখায় ২৫ জন চাকরিপ্রার্থী। গতকালই সেই চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ্যে আসে। চলতি সপ্তাহেই এসএসসি ও শিক্ষা দফতরের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন শিক্ষামন্ত্রী। গ্রামে শিক্ষকতা নিয়ে বৈঠকে বসতে চলেছেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী।

স্কুল সার্ভিস কমিশন সূত্রে খবর পুরুলিয়া, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রামের মতো জেলাগুলির প্রান্তিক অঞ্চলগুলিতে চাকরি নিতে চাইছেন না তাঁরা। যা নিয়ে রীতিমতো হইচই পড়ে গেছে স্কুল সার্ভিস কমিশনের অন্দরে। স্কুল সার্ভিস কমিশনের এক সূত্রের খবর, এখনও পর্যন্ত উচ্চমাধ্যমিকে শিক্ষক নিয়োগের কাউন্সেলিং হয়েছে ৮ দিন। এই ৮ দিনেই ২৫ জন চাকরি প্রার্থীর স্কুল পছন্দ না হওয়ায় চাকরি নিলেন না। কমিশন সূত্র জানা গিয়েছে, পছন্দ না হওয়া স্কুলগুলি গ্রামাঞ্চলেই। তাই এই স্কুলগুলিতে চাকরি নিতে চাইছেন না শিক্ষকেরা। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠছে, তাহলে কি গ্রামের স্কুলগুলি পিছিয়ে থাকবে? সমস্যার কি কোনও সমাধান হবে না ? 

স্কুল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান সিদ্ধার্থ মজুমদার সংবাদমাধ্যমকে বলেন, এটা ঠিক যে স্কুলগুলির কথা বলা হচ্ছে, সেই স্কুলগুলি শহরাঞ্চল থেকে অনেকটাই দূরে। তবে কাউন্সিলিংয়ে এসেও অনেকে চাকরি নিচ্ছেন না। এর পিছনে কিছু কারণও রয়েছে। সিলেবাস কমিটির প্রাক্তন চেয়ারম্যান অভীক মজুমদার সংবাদমাধ্যমকে বলেন, এটা খুব দুর্ভাগ্যজনক। গ্রামে গিয়ে শিক্ষকতা করানো অবশ্যই প্রয়োজন।

কর্মখালি খবর

Latest News

‘মমতা আমাকে খুনের চক্রান্ত করেছেন’ অর্জুনের বাড়ির সামনে বোমাবাজিতে গ্রেফতার ৪ 'কী দরদ দিয়ে গাইলেন…' সারেগামাপায় জাভেদের গলায় রবীন্দ্রসঙ্গীত! মুগ্ধ নেটপাড়া ফিশ কচুরি থেকে চিংড়ি-চিকেন-মটন-রাবড়ি! আর কী খাবার ছিল টলি নায়িকা রূপসার বিয়েতে নেতৃত্ব নিয়ে শাহিন-বাবরের মিউজিক্যাল চেয়ার চলছে, এ কেমন পাকিস্তান! অবাক অশ্বিন ৪ দিনেই 'হাওয়া' ১৬ লাখ কোটি, ২ বছরে সবচেয়ে 'বাজে সপ্তাহ' কাটল শেয়ার বাজারের ১৯ নভেম্বরের মধ্যে প্রত্যেক পরিযায়ী শ্রমিককে রেশন কার্ড দিতেই হবে: সুপ্রিম কোর্ট 'শ্রীলঙ্কার মাটিতে ভারত বিরোধী কার্যকলাপ হতে দেব না', সাফ বার্তা বামপন্থী অনুরার রাজবাড়ি স্টাইলে ঘন ছোলার ডাল বানানোর প্ল্যান অষ্টমীর সকালে?চটপট শিখে নিন পদ্ধতি ‘সাভারকর গোমাংস খেতেন’ মন্তব্যে কর্ণাটকের মন্ত্রীর বিরুদ্ধে থানায় বজরং দল জয়নগরে TMC বিধায়ককে তাড়া করল জনতা, তৃণমূল সাংসদ দেখলেন চটি,উঠল গো ব্যাক স্লোগান

Copyright © 2024 HT Digital Streams Limited. All RightsReserved.