দিনহাটার সভা থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দোপাধ্যায়। শুক্রবারই নন্দীগ্রাম থেকে উত্তরবঙ্গে পৌঁছান তিনি।
দিনহাটায় তিনি বলেন, ‘ছিটমহলের মানু্ষের জন্য কী করেছে মোদী সরকার? ছিটমহলের মানু্ষেরা আমার কাছে এসেছিলেন। শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি বলেছিলেন, বিষয়টা একটু দেখুন। আমি আর বাংলাদেশ মিলে তাঁদের জন্য করেছি। এরপরই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে আক্রমণ করে মমতা বলেন, ‘নির্বাচন সামনে চলে এসেছিল বলে মোদীবাবু বাংলাদেশে ভোট চাইতে গিয়েছিলেন। তাঁরা সারাক্ষণ শুধু ক্যা-ক্যা করে নাগরিকত্ব কেড়ে নিচ্ছেন।' মোদীকে আক্রমণ করে মমতা আরও বলেন, ‘ উনি কি জানেন, বাংলাদেশে অনুকুল ঠাকুরের মন্দির আছে! কী তার ঐতিহ্য!’
এরপর মমতা বলেন, ‘তপফিলি-আদিবাসীরা ৬০ বছরে হলে পেনশন পাবেন। বিধবাদের সবার জন্য পেনশন হবে। বিনা পয়সায় বাড়িতে রেশন পৌঁছে যাবে। সব মেয়েরা ৫০০ টাকা প্রতি মাসে হাতখরচ পাবেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘ এখানে রাজা ধীরেন্দ্র নারায়ণের নামে মেডিক্যাল কলেজ তৈরি হয়েছে। শীতলকুচিতে নতুন আইটিআই তৈরি হচ্ছে। নতুন নতুন রাস্তা, সেতু তৈরি করেছি। পরিবহণ ব্যবস্থা অনেক উন্নত হয়েছে। স্টেশন করেছি। শুধু তাই নয়, বিরসা মুণ্ডা, রঘুনাথ মুর্মুর জন্মদিনে ছুটিও দিয়েছি।
দিনহাটায় তিনি বলেন, ‘ ছিটমহলের মানু্ষের জন্য কী করেছে মোদী সরকার? ছিটমহলের মানু্ষেরা আমার কাছে এসেছিলেন। শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি বলেছিলেন, বিষয়টা একটু দেখুন। আমি আর বাংলাদেশ মিলে তাঁদের জন্য করেছি। এরপরই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে আক্রমণ করে মমতা বলেন, ‘নির্বাচন সামনে চলে এসেছিল বলে মোদীবাবু বাংলাদেশে ভোট চাইতে গিয়েছিলেন। তাঁরা সারাক্ষণ শুধু ক্যা-ক্যা করে নাগরিকত্ব কেড়ে নিচ্ছেন।' মোদীকে আক্রমণ করে মমতা আরও বলেন, ‘ উনি কি জানেন, বাংলাদেশে অনুকুল ঠাকুরের মন্দির আছে! কী তার ঐতিহ্য!’
এরপর মমতা বলেন, ‘তপফিলি-আদিবাসীরা ৬০ বছরে হলে পেনশন পাবেন। বিধবাদের সবার জন্য পেনশন হবে। বিনা পয়সায় বাড়িতে রেশন পৌঁছে যাবে। সব মেয়েরা ৫০০ টাকা প্রতি মাসে হাতখরচ পাবেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘ এখানে রাজা ধীরেন্দ্র নারায়ণের নামে মেডিক্যাল কলেজ তৈরি হয়েছে। শীতলকুচিতে নতুন আইটিআই তৈরি হচ্ছে। নতুন নতুন রাস্তা, সেতু তৈরি করেছি। পরিবহণ ব্যবস্থা অনেক উন্নত হয়েছে। স্টেশন করেছি। শুধু তাই নয়, বিরসা মুণ্ডা, রঘুনাথ মুর্মুর জন্মদিনে ছুটিও দিয়েছি।|#+|
মমতা বলেন, ‘পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি করেছি। ৫০০ রাজবংশী শিল্পীকে সাহায্য করেছি। রাজবংশী কালচারাল বিল্ডিং আলিপুরদুয়ারে তৈরি হবে। কলেজ করেছি। এখানে হ্যান্ডলুম ক্লাস্টার তৈরি হয়েছে। দিনহাটার সভায় তিনি আরও বলেন, ‘বড়মার চিকিৎসার ব্যবস্থা আমি করেছি। গত ২৫ বছর ধরে মতুয়াদের বড়মাকে নার্সিংহোমে নিয়ে গিয়ে চিকিৎসা করিয়েছি। হরিচাঁদ-গুরুচাঁদ ঠাকুরের নামে কলেজ করে দিয়েছি। রাজবংশী ভাষাকে স্বীকৃতি দিয়েছি। মতুয়াদের নানাভাবে সাহায্য করেছি। নারায়ণী ব্যাটেলিয়নও তৈরি করে দিয়েছি। জাতপাত নিয়ে আমরা রাজনীতি করি না।’