নতুন অধ্যায় শুরু হয়েছে খড়ির জীবনে। আর্ট কলেজে ভর্তি হয়েছে সে। আরও এক ধাপ এগিয়ে গিয়েছে সাফল্যের পথে।
প্রথম ক্লাস। নতুন অভিজ্ঞতা। উচ্ছ্বসিত খড়ি। কিন্তু শুরুতেই কটাক্ষের মুখে পড়তে হয় তাকে। খড়ির পোশাক, হাতের শাখা-পলা নিয়ে তির্যক মন্তব্য করতে ছাড়ে না তার সহপাঠীরা। খড়িও চুপ করে থাকার পাত্রী নয়। যুক্তিযুক্ত উত্তর দিয়ে সকলের মুখ বন্ধ করতে খুব বেশি সময় নেয়নি সে।
অন্য দিকে, খড়ির জেঠুর খুনীকে খোঁজার চেষ্টা চালাচ্ছে ঋদ্ধি। থানায় সমুর কাছে ছুটে গিয়েছে সে। তার থেকে বহু বছর আগে ঘটে যাওয়া সেই পথ দুর্ঘটনার ব্যাপারে নানা তথ্য জেনে নিতে চাইছে। কিন্তু আসল কথা ঋদ্ধিকে কোনও ভাবেই জানাতে চায়নি সে। কিন্তু শেষমেশ আসল সত্যিটা সামনে আসে। ঋদ্ধিকে বলা হয়, খড়ির জেঠুর মৃত্যুর জন্য দায়ী সে।
একটু একটু করে জোড়া লাগছে রাহুল-দ্যুতির ভাঙতে বসা সম্পর্ক। নিজের ভুল শুধরে নিচ্ছে রাহুল। এখন সে স্ত্রীর প্রতি যত্নশীল। দ্যুতিও যাবতীয় তিক্ততা ভুলে ক্ষমা করেছে রাহুলকে। কিন্তু এ সবের মাঝেই ফের অতীতের মুখোমুখি রাহুল। তবে কি ফের ভাঙ্গন ধরবে তাদের সম্পর্কে
(আরও পড়ুন: খড়ির পরিবারের বিরাট ক্ষতি করে ঋদ্ধি? এ কোন ঝড়ের আভাস 'গাঁটছড়া'য়)
সেই পথ দুর্ঘটনায় ঋদ্ধির জড়িত থাকার কথা এখনও খড়ির অজানা। কিন্তু সত্যিটা সামনে আসার পর কী করবে সে? ঋদ্ধিকে ক্ষমা করবে খড়ি? না কি সে হাঁটবে আইনি লড়াইয়ের পথে? এখন সেটাই দেখার।