স্বজনপোষণ ভালো না খারাপ?
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে প্রশ্নের মুখে পড়েন মন্দাকিনী। দীর্ঘ দু'দশক পর পর্দায় ফিরছেন বলিউডের একদা সফল অভিনেত্রী। ছবি, ধারাবাহিক বা ওটিটি নয়। একটি মিউজিক ভিডিয়োয় দেখা যাবে তাঁকে। সঙ্গে থাকছেন ছেলে রব্বিল ঠাকুর।
মা-ছেলের এই যুগলবন্দিকে কি স্বজনপোষণ বলা যায়? আর তিনি কি স্বজনপোষণকে সমর্থন করেন? মন্দাকিনীর উত্তর, 'আমার মনে হয় এটা খুব স্বাভাবিক একটা ব্যাপার। একজন অভিনেতার সন্তান সেই পরিবেশেই বড় হয়। মা-বাবার পেশাকে নিজের পেশা হিসেবে বেছে নেওয়ার ইচ্ছা তাদের থাকতেই পারে। বাচ্চারা অভিভাবকদের সঙ্গে সেটে যায়, নানা অনুষ্ঠানে যায়। সেখানে পরিচালক-প্রযোজকদের সঙ্গেও তাদের দেখা হয়। সুতরাং অভিভাবকের পদাঙ্ক অনুসরণ করতে চাওয়াটাই স্বাভাবিক।'
(আরও পড়ুন: ‘রাম তেরি গঙ্গা মইলি’র বুকের দুধ খাওয়ানোর দৃশ্য নিয়ে এতদিনে মুখ খুললেন মন্দাকিনী)
আটের দশকে মন্দাকিনী মানেই এক আলাদা আবেদন। সেই সময়ে একাধিক ছবি চলেছিল মূলত তাঁর নামেই।
(আরও পড়ুন: ‘রাম তেরি’-র মন্দাকিনীকে মনে আছে? তিনি ফিরছেন অভিনয়ে, দেখুন কী চেহারা হয়েছে এখন)
'মেরে সাথী', 'রাম তেরি গঙ্গা মইলি', 'আগ অউর শোলা', 'লোহা'-র মতো একাধিক সফল ছবি আছে তাঁর ঝুলিতে। এর পর ব্যক্তিজীবনের সমস্যায় জর্জরিত হয়ে ছবির দুনিয়া থেকে তিনি সরে যান। এ বার প্রত্যাবর্তনের পালা।
এক সময় তাঁর 'রাম তেরি গঙ্গা মইলি'-র সাহসী দৃশ্য নিয়ে কম বিতর্ক হয়নি। বর্তমানে বলিউডও একই ভাবে বয়কট ঝড়ে বিধ্বস্ত। তাঁর কথায়, 'আমি বয়কট কালচারকে সমর্থন করি না। শিল্পী এবং কলাকুশলীরা প্রচুর পরিশ্রম করেন। মানুষের প্রেক্ষাগৃহে গিয়ে ছবি দেখা উচিত।'