২১ জুন, বিশ্বজুড়ে পালিত হল ‘আন্তর্জাতিক সংগীত দিবস’। ১৯৮২ সালে প্রথমবার এই দিনটি উদযাপিত হয়। সেই সময় প্রথম ফ্রান্সের কালচারাল মিনিস্টার জ্যাক ল্যাং এবং ফরাসী সুরকার মরিস ফ্লিউরেটের একসঙ্গে বিশ্ব সংগীত দিবস উদযাপনের ধারণায় মাথায় এসেছিল।
সোমবার আন্তর্জাতিক সংগীত দিবস পালন করা হয়। এই সম্পর্কে বেশ কিছু সংগীত শিল্পীর সঙ্গে কথা বলেছে হিন্দুস্তান টাইমস। তাঁদের প্লে-লিস্ট থেকে গানও ভাগ করে নিয়েছেন হিন্দুস্তান টাইমসের সঙ্গে। গায়ক কুমার শানু, গায়িকা শিবানী কাশ্যপ, মোহিত চৌহান এবং ডিজে সেইজউড নিজেদের প্লে-লিস্টের গান এদিন অনুরাগীদের সঙ্গে ভাগ করে নেন।
কুমার শানু
নব্বইয়ে দশকের তারকা গায়ক জানিয়েছেন, তিনি পুরনো গান শুনতে বেশি পছন্দ করেন। তাঁর প্লে-লিস্টের থেকে বাছাই করা কিছু পছন্দের গানের তালিকা শেয়ার করেছেন। সেগুলি হল- আব তেরে বিন (আশিকি), দো দিল মিল (পারদেশ), যাব কোই বাত বিগাড় (জুরম), কুছ না কাহো (১৯৪২ লাভ স্টোরি) এবং নারাজ সাবেরা হ্যায় (সংঘর্ষ)।
মোহিত চৌহান
গায়ক জানিয়েছেন, তিনি গান শোনেন খুব কম। এমন কোনও প্ল্যাটফর্মে সাবস্ক্রাইবও করেননি যেখানে শুনতে হবে। তবে জানিয়েছেন, ‘আমার কাছে খুব এলোমেলো জিনিস। একবারে কোনও পরিস্থিতি আমাকে গানের কথা মনে করিয়ে দিতে পারে এবং আমি এটি ইউটিউবে অনুসন্ধান করি এবং শুনতে পারি। তবে আমি করি না, আর গান শুনিও না। তাঁর প্রিয় কয়েকটি গান ভাগ করে নিয়েছেন, যার মধ্যে জগজিৎ সিংয়ের 'তুমকো দেখা তো ইয়ে' অন্তর্ভুক্ত ছিল। তিনি অন্য কোনও গানের নাম নেননি, তবে গজল শুনতে পছন্দ করেন জানিয়েছেন।
ডিজে সেইজউড
সত্তর এবং আশির দশকের গান শুনতে তিনি পছন্দ করেন বলে জানিয়েছেন। এমনকি পুরনো গানের রিমিক্স করতে পছন্দ করেন তরুণদের কথা ভেবে। সেগুলি হল- রিমঝিম গিরে সাওয়ান (মনজিল), ও হানসিনি (জেহেরিলা ইনসান), তুনে বো রঙ্গিলা (কুদরাত)। তিনি আরো বলেছেন, যে শঙ্কর জয়কিশন এবং আরডি বর্মানের গানও এই তালিকায় শীর্ষে।
শিবানী কাশ্যপ
জিজ্ঞেস করা হলে নিজের পছন্দের গানের কথা বলেন এই গায়িকা এবং সুরকার। তাঁর পছন্দের তালিকায় রয়েছে নিজের গান ‘যোগিয়া’ জানিয়েছেন। ‘এটা পাঞ্জাবি গান, প্রেমিকদের উদ্দেশে তৈরি করেছি’। আফসানা খান এবং হার্ডি সান্ধুর তিতলিয়া, ডুয়া লিপার নিউ রুলস, স্টিংসের ইংলিশ ম্যান ইন নিউ ইয়র্ক এবং অরিজিৎ সিংয়ের ফির লে আয়া দিল রয়েছে শিবানীর পছন্দের গানের তালিকায়।
আপনাদের পছন্দের গান কী কী?