দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। বাংলাদেশের পাশাপাশি টলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে তাঁর অবাধ বিচরণ। বাংলাদেশের এই সুন্দরী নায়িকার বর্তমান রিলেশনশিপ স্টেটাস সিঙ্গেল। তবে জানেন কী, বাংলাদেশের এক অভিজাত জমিদার পরিবারের বউ ছিলেন এই অভিনেত্রী।
1/6 অভিনেত্রী জয়া আহসানের বর্তমান রিলেশনশিপ স্টেটাস সিঙ্গেল। তবে বাংলাদেশের এই সুন্দরী নায়িকা ছিলেন বাংলাদেশের এক অভিজাত জমিদার পরিবারের বউ। শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। ১৩ বছর সংসার করার পর বিয়ে ভাঙে অভিনেত্রীর।
2/6 বাংলাদেশের এক জমিদার পরিবারের বংশধর ফয়সাল মাসুদের সঙ্গে বিয়ে হয় জয়ার। ১৯৯৮ সালে একটি বিজ্ঞাপনের শ্যুটিং চলাকালীন আলাপ হয়েছিল তাঁদের। তবে সেই আলাপই একটা সময় পর সম্পর্কের দিকে গড়ায়।
3/6 ওই বিজ্ঞপনী শ্যুটের দিন ১ ঘন্টা দেরি করে এসেছিলেন ফয়সাল। মেকআপ করে বসে থাকতে হয়েছিল জয়াকে। ফলে যথেষ্ট বিরক্ত হয়েছিলেন অভিনেত্রী। অভিনেতা সেটে এসে পৌঁছাতেই জয়া তাঁকে কথা শুনিয়ে দেন। পরে অবশ্য ওই তিক্ততা ভালোবাসায় পরিণত হয়েছিল।
4/6 এভাবেই তাঁদের বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। পরে পরস্পরের প্রেমে পড়েন তাঁরা। দেরি না করে জয়া এবং ফয়সাল তড়িঘড়ি বিয়ের পর্বও সেরে ফেলেন। কিন্তু সেই সম্পর্ক শেষ অবধি টেকেনি। ১৩ বছর সংসার করার পর দুজনেই বিচ্ছেদের পথে হাঁটেন।
5/6 জয়া এবং ফয়সালের অনস্ক্রিন জুটি ছিল খুব জনপ্রিয়। তবে তাঁদের বিচ্ছেদের কারণ নিয়ে কানাঘুষো শোনা যায়, একসময় ঢালিউড ইন্ডাস্ট্রিতে নাকি ক্রমশও জয়ার জনপ্রিয়তা বাড়তে শুরু করে। আর স্ত্রীর এই সাফল্য নাকি মেনে নিতে পারছিলেন না ফয়সাল। ব্যক্তিগত জীবনে তাঁদের মধ্যে দূরত্ব বাড়তে শুরু করে।
6/6 ২০১১ সালে আইনি বিচ্ছেদের পথ বেছে নেন জয়া এবং ফয়সাল। এরপরই একা জীবন কাটাচ্ছেন ওপার বাংলার এই সুন্দরী নায়িকা। প্রায়শই দেশ-বিদেশে ঘুরে বেড়িয়ে ছবি পোস্ট করেন তিনি।