‘দাবাং’ গার্ল সোনাক্ষী সিনহা দিলেন তাঁর গোপন প্রেমের খোঁজ। জানালেন প্রথমবার কবে প্রেমে পড়েছিলেন। টিনেজ প্রেম অর্থাৎ ২০-র কোঠাতেই মন দিয়েছিলেন শত্রুঘ্ন সিনহা-র কন্যা। এমনকী বিয়ে নিয়ে পরিবারের তরফে কী মতামত তাও জানালেন এক সাক্ষাৎকারে!
সোনাক্ষী জানালেন প্রথমবার প্রেমে পড়েছিলেন স্কুলে থাকার সময়। যদিও এটাকে সিরিয়াস প্রেমের আখ্যা দিতে একেবারেই রাজি নন তিনি। সোনাক্ষীর মতে, স্কুল শেষ হয়ে যাওয়ার পর ‘ওকে বাই’ বলে চলে এসেছিলেন। আর ‘সিরিয়াস’ প্রেম হয় অনেকদিন পর!
২১-২২ বছর নাগাদ যে সম্পর্কে তিনি জড়িয়েছিলেন, সেটাই তাঁর জীবনের প্রথম সিরিয়াস প্রেম ছিল বলে জানান সোনাক্ষী। কত বছর সে সম্পর্ক টিকেছিল জানত চাওয়া হলে নায়িকার উত্তর, ৫-৬ বছর।
‘দাবাং’ গার্ল সোনাক্ষী সিনহা দিলেন তাঁর গোপন প্রেমের খোঁজ। জানালেন প্রথমবার কবে প্রেমে পড়েছিলেন। টিনেজ প্রেম অর্থাৎ ২০-র কোঠাতেই মন দিয়েছিলেন শত্রুঘ্ন সিনহা-র কন্যা। এমনকী বিয়ে নিয়ে পরিবারের তরফে কী মতামত তাও জানালেন এক সাক্ষাৎকারে!
সোনাক্ষী জানালেন প্রথমবার প্রেমে পড়েছিলেন স্কুলে থাকার সময়। যদিও এটাকে সিরিয়াস প্রেমের আখ্যা দিতে একেবারেই রাজি নন তিনি। সোনাক্ষীর মতে, স্কুল শেষ হয়ে যাওয়ার পর ‘ওকে বাই’ বলে চলে এসেছিলেন। আর ‘সিরিয়াস’ প্রেম হয় অনেকদিন পর!
২১-২২ বছর নাগাদ যে সম্পর্কে তিনি জড়িয়েছিলেন, সেটাই তাঁর জীবনের প্রথম সিরিয়াস প্রেম ছিল বলে জানান সোনাক্ষী। কত বছর সে সম্পর্ক টিকেছিল জানত চাওয়া হলে নায়িকার উত্তর, ৫-৬ বছর। |#+|
সোনাক্ষী আরও জানান, ‘সম্পর্কের থেকে শিক্ষা নেওয়া এবং মুভ অন করে যাওয়া ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ প্রত্যেকটা মানুষ একে-অপরের থেকে আলাদা। প্রত্যেকের চিন্তা-ভাবনা আলাদা। তোমাকে এমন কাওকে খুঁজে বের করতে হবে যে তোমাকে সহ্য করবে। আমি আসলে অনেক কিছু শিখেছি। অনেক ছোট বয়সে প্রেমে পড়েছিলাম। তুমি যত বড় হও, তোমার চিন্তাভাবনা বদলায়। তোমার পছন্দও বদলায়। আমি কাজ শুরু করলাম। নতুন নতুন মানুষের সঙ্গে মেশা শুরু করলাম। তাঁদের থেকেও অনেক কিছু শিখেছি। আর সব কিছু মিলিয়ে একজন মানুষ হিসেবে আমার মধ্যে অনেকটা পরিবর্তন এসেছে। আসলে তোমার এটা করা উচিত বা এটা করা উচিত না বলে কিছু হয় না। তুমি যেমন তেমনই থাকো, তোমার জন্য যে ঠিক তাঁকে খুঁজে বের করো।’
চলতি বছরের জুন মাসে ৩৪ বছরে পা দিয়েছেন অভিনেত্রী। বাড়ি থেকে বিয়ের কথা বলে কি না জানতে চাওয়া হলে সোনাক্ষীর জানান, তিনি মজা করে বাবাকে বলেন সারা জীবন অবিবাহিত থাকবেন, আর এই বাড়িতেই থাকবেন। যদিও মা পূণম সিনহা মাঝেমাঝেই তাঁকে বিয়ের কথা বলেন। এমনকী, বিয়ে নিয়ে ভাবার জন্য জোর দেন। তবে, চোখ কটমট করে থামিয় দেন মা-কে। অভিনেত্রী জানান, তাঁর পরিবার জানে তিনি যখন বিয়ের জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত হবেন, তখনই তিনি সেটা নিয়ে ভাববেন। তাই তাঁকে কেউ জোর করবে না কখনোই!