নিজের কেরিয়ারে দেশের বিভিন্ন আঞ্চলিক ভাষায় গান গেয়েছেন সোনু নিগম। একাধিকবার। তার মধ্যে রয়েছে বাংলা গানও। তবে তার মানে এই নয় যে অসম্ভব ভালো বাংলা বলতে পারতেন এই জনপ্রিয় বলি-গায়ক। এ রাজ্যের জামাই হওয়া সত্বেও বাংলা ভাষায় তেমন কোনওদিনও সড়গড় ছিলেন না তিনি। তবে এসবই অতীত। এখন নাকি এতটাই ভালো বাংলা বলেন যা শুনে চমকে গেছে সোনুর স্ত্রী মধুরিমা নিগমও। স্বামীর এই 'নয়া কীর্তি'-র কথা জানালেনও মধুরিমা।
আসলে এই প্রথম টেলিভিশনের পর্দায় কোনও বাংলা রিয়েলিটি শোয়ের বিচারকের আসনে বসেছেন সোনু। মঞ্চে সংগীতের লড়াই দেখার পাশাপাশি বাংলা ভাষায় ধীরে ধীরে রপ্ত করছেন এই বলি-গায়ক। ষ্টার জলসা চ্যানেলের 'সুপার সিঙ্গার' গানের রিয়েলিটি শোয়ে সোনু ছাড়াও বিচারকের আসনে দেখা যাবে কুমার শানু এবং কৌশিকী চক্রবর্তীকে। জানা গেল, অনুষ্ঠানের সঞ্চালক যিশু সেনগুপ্তর সঙ্গে প্রায় সময়েই খুনসুটিতে মেতে থাকেন সোনু। গত বুধবার এক সাংবাদিক সম্মেলনে এই শোয়ের অন্দরের নানা কথা তুলে ধরলেন যিশু সহ সোনু, শানুরা।
সোনুর বাংলা বলা প্রসঙ্গ উঠলে শানু জানালেন শুটিংয়ের প্রথম দু'দিন সেটে এসে দ্রুত সব বাংলা বুঝতে তাঁর অসুবিধে হচ্ছিল। তাই চুপচাপ ছিলেন তিনি। মন দিয়ে শুনে যাচ্ছিলেন সব কথা। এরপর ধীরে ধীরে নিজেই নাকি বাংলায় কথা বলা শুরু করলেন। কোথাও আটকে গেলে কিংবা বাংলায় কোনও কিছু বুঝতে অসুবিধে হলে তাঁর থেকে জেনে নিচ্ছেন। শানুর কথায় সায় দিয়ে পাশে বসা সোনুর মুখে তখন হাসি। এই কথার জের টেনে সোনু যোগ করলেন যে এমনিতেই কলকাতা তাঁর ভীষণ প্রিয় শহর। বিশেষ করে এখানকার মন্দিরে পুজো দিতে এবং গঙ্গার ধারে দাঁড়াতে তাঁর যারপরনাই ভালো লাগে। সুযোগ পেলেই তাই সকাল সকাল মন্দিরে পুজো দিতে চলে যান তিনি। তাছাড়া এখানকার মিষ্টি অত্যন্ত পছন্দ তাঁর ,বিশেষ করে মিষ্টি দই। ' এর সঙ্গে জুড়তে হবে কোষ মাংস এবং মাছের ঝোল!', বলি-গায়কের কথার মাঝেই ফুট কাটলেন যিশু। কোনও প্রতিবাদ ছাড়াই হাসিমুখে সেকথায় সায় দিলেন সোনু।
নিজের বক্তব্যের শেষে এই বিখ্যাত গায়ক জানালেন কলকাতার মানুষ অত্যন্ত শিল্পসংস্কৃতি মনোভাবসম্পন্ন। এককথায় শিল্পের কদর করতে জানেন। তাই এ শহর ও বাঙালিরা এত প্রিয় তাঁর। তাই যখন এই শোয়ের প্রস্তাব তিনি পেয়েছিলেন, রাজি হতে বেশি সময় নেননি সোনু।
নিজের কেরিয়ারে দেশের বিভিন্ন আঞ্চলিক ভাষায় গান গেয়েছেন সোনু নিগম। একাধিকবার। তার মধ্যে রয়েছে বাংলা গানও। তবে তার মানে এই নয় যে অসম্ভব ভালো বাংলা বলতে পারতেন এই জনপ্রিয় বলি-গায়ক। এ রাজ্যের জামাই হওয়া সত্বেও বাংলা ভাষায় তেমন কোনওদিনও সড়গড় ছিলেন না তিনি। তবে এসবই অতীত। এখন নাকি এতটাই ভালো বাংলা বলেন যা শুনে চমকে গেছে সোনুর স্ত্রী মধুরিমা নিগমও। স্বামীর এই 'নয়া কীর্তি'-র কথা জানালেনও মধুরিমা।
আসলে এই প্রথম টেলিভিশনের পর্দায় কোনও বাংলা রিয়েলিটি শোয়ের বিচারকের আসনে বসেছেন সোনু। মঞ্চে সংগীতের লড়াই দেখার পাশাপাশি বাংলা ভাষায় ধীরে ধীরে রোপিত করছেন এই বলি-গায়ক। ষ্টার জলসা চ্যানেলের 'সুপার সিঙ্গার' গানের রিয়েলিটি শোয়ে সোনু ছাড়াও বিচারকের আসনে দেখা যাবে কুমার শানু এবং কৌশিকী চক্রবর্তীকে। জানা গেল, অনুষ্ঠানের সঞ্চালক যিশু সেনগুপ্তর সঙ্গে প্রায় সময়েই খুনসুটিতে মেতে থাকেন সোনু। গত বুধবার এক সাংবাদিক সম্মেলনে এই শোয়ের অন্দরের নানা কথা তুলে ধরলেন যিশু সহ সোনু, শানুরা।
সোনুর বাংলা বলা প্রসঙ্গ উঠলে শানু জানালেন শুটিংয়ের প্রথম দু'দিন সেটে এসে দ্রুত সব বাংলা বুঝতে তাঁর অসুবিধে হচ্ছিল। তাই চুপচাপ ছিলেন তিনি। মন দিয়ে শুনে যাচ্ছিলেন সব কথা। এরপর ধীরে ধীরে নিজেই নাকি বাংলায় কথা বলা শুরু করলেন। কোথাও আটকে গেলে কিংবা বাংলায় কোনও কিছু বুঝতে অসুবিধে হলে তাঁর থেকে জেনে নিচ্ছেন। শানুর কথায় সায় দিয়ে পাশে বসা সোনুর মুখে তখন হাসি। এই কথার জের টেনে সোনু যোগ করলেন যে এমনিতেই কলকাতা তাঁর ভীষণ প্রিয় শহর। বিশেষ করে এখানকার মন্দিরে পুজো দিতে এবং গঙ্গার ধারে দাঁড়াতে তাঁর যারপরনাই ভালো লাগে। সুযোগ পেলেই তাই সকাল সকাল মন্দিরে পুজো দিতে চলে যান তিনি। তাছাড়া এখানকার মিষ্টি অত্যন্ত পছন্দ তাঁর ,বিশেষ করে মিষ্টি দই। ' এর সঙ্গে জুড়তে হবে কোষ মাংস এবং মাছের ঝোল!', বলি-গায়কের কথার মাঝেই ফুট কাটলেন যিশু। কোনও প্রতিবাদ ছাড়াই হাসিমুখে সেকথায় সায় দিলেন সোনু।
নিজের বক্তব্যের শেষে এই বিখ্যাত গায়ক জানালেন কলকাতার মানুষ অত্যন্ত শিল্পসংস্কৃতি মনোভাবসম্পন্ন। এককথায় শিল্পের কদর করতে জানেন। তাই এ শহর ও বাঙালিরা এত প্রিয় তাঁর। তাই যখন এই শোয়ের প্রস্তাব তিনি পেয়েছিলেন, রাজি হতে বেশি সময় নেননি সোনু।
|#+|