নতুন করে আশঙ্কার মুখে প্রমাদ গুনছে টলিউডের টেলিভিশন ইন্ডাস্ট্রি। চারটি মেগা সিরিয়াল বন্ধ করে দিতে চলেছে একটি প্রথম সারির জনপ্রিয় বিনোদন চ্যানেল। এমনটাই শোনা যাচ্ছে টলি পাড়ায়। শুধু তাই নয়, সেই চ্যানেল নাকি এবার থেকে কেবল মাত্র হিন্দি ধারাবাহিকগুলিকে বাংলায় ডাবিং করে সম্প্রচার করবে। নতুন করে বাংলায় আর কাজ করবে না ওই চ্যানেল।
শুক্রবার সকালে জানা যায়, প্রযোজকদের একটি চিঠি পাঠিয়েছে চ্যানেল কর্তৃপক্ষ। তাতে জানানো হয়, লকডাউনের ফলে বিপুল আর্থিক ক্ষতি হয়েছে তাতে কাজ চালিয়ে যাওয়া আর সম্ভব হচ্ছে না।
প্রথমে এই খবরকে অনেকে গুজব বলে অনেকে উড়িয়ে দিলেও পরে জানা যায় বিষয়টি ষোল আনা সত্যি। তারপরই প্রতিবাদের ঝড় ওঠে সোশ্যল মিডিয়াতে। অভিনেতা অভিনেত্রী এবং টেকনিশিয়ানরা এই সিদ্ধান্তের তীব্র বিরোধিতা করছেন।
চারটি ধারাবাহিকের অভিনেতা ও কলাকুশলী মিলিয়ে সংখ্যাটা ৫০০-র বেশি। লকডাউনের কারণে কাজকর্ম বন্ধের ফলে বিপদে পড়েছেন বহু টেকনিশিয়ান। সংসার চালানো প্রায় অসাধ্য হয়ে উঠেছে তাঁদের। বহু অভিনেতা অভিনেত্রীর এই রোজগার থেকেই পরিবার চালাতে হয়, তাঁদের আশা ছিল লকডাউন শেষ হলে তাঁরা আবার কাজে ফিরে তাঁদের আর্থিক সমস্যা সামলে নেবেন। যদিও এই দুর্দিনে আর্টিস্ট ফোরাম সকল শিল্পীদের জন্য সাহায্যের মানবিক হাত বাড়িয়ে দিয়েছে সব সময়। কিন্তু এই ঘটনার ফলে চরম বিপদে পড়বেন আর্টিস্ট টেকনিশিয়ান সকলেই।
আইনি দিক থেকে অবশ্য এমন সিদ্ধান্ত নিতেই পারে চ্যানেল। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুসারে, এন্টারটেইনমেন্ট চ্যানেল চাইলে ডাবিং করা মেগা সিরিয়াল চালানো যেতে পারে। এতে কোনও বাধা নেই। এই সময় দাঁড়িয়ে বড়ই অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে টেলিভিশন ইন্ডাস্ট্রির ভবিষ্যৎ। এই ঘটনার প্রতিবাদে সরব হয়ে উঠেছে গোটা টলিউড। আশঙ্কা করা হচ্ছে, যদি এই একই পথে অন্যান্য চ্যানেল গুলিও হাঁটতে শুরু তবে কী হবে এত গুলো মানুষের ভবিষ্যত? প্রশ্ন কিন্তু থেকেই যাচ্ছে!
নতুন করে আশঙ্কার মুখে প্রমাদ গুনছে টলিউডের টেলিভিশন ইন্ডাস্ট্রি। চারটি মেগা সিরিয়াল বন্ধ করে দিতে চলেছে একটি প্রথম সারির জনপ্রিয় বিনোদন চ্যানেল। এমনটাই শোনা যাচ্ছে টলি পাড়ায়। শুধু তাই নয়, সেই চ্যানেল নাকি এবার থেকে কেবল মাত্র হিন্দি ধারাবাহিকগুলিকে বাংলায় ডাবিং করে সম্প্রচার করবে। নতুন করে বাংলায় আর কাজ করবে না ওই চ্যানেল।
শুক্রবার সকালে জানা যায়, প্রযোজকদের একটি চিঠি পাঠিয়েছে চ্যানেল কর্তৃপক্ষ। তাতে জানানো হয়, লকডাউনের ফলে বিপুল আর্থিক ক্ষতি হয়েছে তাতে কাজ চালিয়ে যাওয়া আর সম্ভব হচ্ছে না।
প্রথমে এই খবরকে অনেকে গুজব বলে অনেকে উড়িয়ে দিলেও পরে জানা যায় বিষয়টি ষোল আনা সত্যি। তারপরই প্রতিবাদের ঝড় ওঠে সোশ্যল মিডিয়াতে। অভিনেতা অভিনেত্রী এবং টেকনিশিয়ানরা এই সিদ্ধান্তের তীব্র বিরোধিতা করছেন।
চারটি ধারাবাহিকের অভিনেতা ও কলাকুশলী মিলিয়ে সংখ্যাটা ৫০০-র বেশি। লকডাউনের কারণে কাজকর্ম বন্ধের ফলে বিপদে পড়েছেন বহু টেকনিশিয়ান। সংসার চালানো প্রায় অসাধ্য হয়ে উঠেছে তাঁদের। বহু অভিনেতা অভিনেত্রীর এই রোজগার থেকেই পরিবার চালাতে হয়, তাঁদের আশা ছিল লকডাউন শেষ হলে তাঁরা আবার কাজে ফিরে তাঁদের আর্থিক সমস্যা সামলে নেবেন। যদিও এই দুর্দিনে আর্টিস্ট ফোরাম সকল শিল্পীদের জন্য সাহায্যের মানবিক হাত বাড়িয়ে দিয়েছে সব সময়। কিন্তু এই ঘটনার ফলে চরম বিপদে পড়বেন আর্টিস্ট টেকনিশিয়ান সকলেই।
আইনি দিক থেকে অবশ্য এমন সিদ্ধান্ত নিতেই পারে চ্যানেল। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুসারে, এন্টারটেইনমেন্ট চ্যানেল চাইলে ডাবিং করা মেগা সিরিয়াল চালানো যেতে পারে। এতে কোনও বাধা নেই। এই সময় দাঁড়িয়ে বড়ই অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে টেলিভিশন ইন্ডাস্ট্রির ভবিষ্যৎ। এই ঘটনার প্রতিবাদে সরব হয়ে উঠেছে গোটা টলিউড। আশঙ্কা করা হচ্ছে, যদি এই একই পথে অন্যান্য চ্যানেল গুলিও হাঁটতে শুরু তবে কী হবে এত গুলো মানুষের ভবিষ্যত? প্রশ্ন কিন্তু থেকেই যাচ্ছে!