১। তিন সৈনিক তাদের নিশানার কথা বর্ণনা করছে।
প্রথম সৈনিক: আমার হাতের নিশানা কত ভালো, জানো? আমি একবার এক যোদ্ধার সামনে পড়ে গিয়েছিলাম। আমার এক গুলিতেই তার হাতের রিভলবারটা উড়ে গেল।
দ্বিতীয় সৈনিক: আমার হাতের নিশানাও ভালো। আমিও এক যোদ্ধার মুখোমুখি হয়েছিলাম, আর আমার এক গুলিতেই তার মাথার টুপিটা উড়ে গিয়েছিল।
তৃতীয় সৈনিক: আমার নিশানাও অসাধারণ। আমিও এক যোদ্ধার মুখোমুখি হয়েছি, আর আমার এক গুলিতেই তার মাথার ওপর থেকে একঝাঁক পাখি উড়ে গিয়েছিল!
(আরও পড়ুন: সকালে হাসি মাস্ট! পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস, আর সোমবার সকালটা হোক মজাদার)
২। যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে বিমান ভেঙে পড়ছে। যাত্রী মোট চারজন। একজন পাইলট, একজন রাজনৈতিক নেতা, একজন শিক্ষক, অপর জন ছাত্র। বিমানে প্যারাসুট আছে তিনটি!
একটা প্যারাসুট নিয়ে পাইলট বলল, ‘আমি লাফিয়ে পড়ছি। আমাকে তাড়াতাড়ি রিপোর্ট করতে হবে যে বিমান ভেঙে পড়ছে।’
নেতা একটি প্যারাসুট নিয়ে বললেন, ‘দেশ ও জাতির জন্য আমার অনেক কিছুই করার বাকি। তাই আমার বেঁচে থাকা দরকার।’
অবশিষ্ট যাত্রী দু’জন। শিক্ষক ও ছাত্র।
শিক্ষক, ‘ওরা তো দুটোই নিয়ে গেল। এখন প্যারাসুট আছে একটা। অতএব, তুমি যাও। তুমি ছোট। তোমার দীর্ঘ জীবন সামনে। তুমিই ওটা নিয়ে নেমে যাও।’
ছাত্র, ‘স্যার, তার দরকার নেই। প্যারাসুট এখনও দুটো আছে। কারণ নেতা সাহেব তাড়াতাড়ি করতে গিয়ে প্যারাসুট মনে করে আমার ব্যাগ নিয়ে লাফ দিয়েছেন…’
(আরও পড়ুন: সকাল সকাল কাটুক মজায়! পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস, মস্তিতে থাকুন সারা দিন)
৩। সুন্দরী এক যুবতী একটা লেকে সুইমিং কস্টিউম পরে সাঁতার কাটতে নামছেন। পাহারাদার বাধা দিল।
: দিদি, এখানে সাঁতার কাটা নিষেধ।
: তা হলে আমি যখন পোশাক ছাড়ছিলাম, তখন মানা করনি কেন?
: পোশাক ছাড়ার ওপর এখানে কোনও নিষেধাজ্ঞা নেই, দিদি।
(আরও পড়ুন: সপ্তাহ তো শেষ হয়েই এল, উইকেন্ড কাটুক মজায়! পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস)
৪। প্রবীণ শিক্ষক তাঁর বহু পুরনো খাতাটি থেকে নোট ডিকটেশন দিচ্ছেন। সবাই মনোয়োগের সঙ্গে লিখে নিচ্ছে। শুধু একটি ছেলে কোণের দিকে নির্বিকারভাবে বসে আছে।
: কী ব্যাপার, তুমি নোট নিচ্ছ না যে?
: দরকার নেই, স্যার।
: দরকার নেই! কেন?
: বাবার নোট খাতা আমি খুঁজে পেয়েছি, স্যার। তিনিও আপনার ছাত্র ছিলেন।
(আরও পড়ুন: কাজের শুরুতে হাসি মাস্ট! মন ভালো থাকলেই দিনটি কাটবে দারুণ, পড়ে নিন সেরা ৫ জোকস)
৫। সিনেমা হল থেকে তরুণ স্বামী বাইরে গেলেন স্ত্রীর জন্য আইসক্রিম কিনতে। আসনে ফেরার সময় প্রায়ান্ধকার হলে এক বৃদ্ধাকে বিনীতভাবে প্রশ্ন করলেন, আপনি কি সেই, কিছুক্ষণ আগে আমি যার পা মাড়িয়ে দিয়েছিলাম?
: হ্যাঁ, কিন্তু আপনি তখন সামান্য দুঃখিত বলারও প্রয়োজন মনে করেননি।
: দুঃখিত! এবার আমি নিশ্চিত হলাম যে, এই সারিতেই আমরা বসেছি।