বর্তমানে থাইরয়েডের সমস্যা অনেকের মধ্যেই দেখা যায়। থাইরয়েডের চিকিৎসায় নানান ওষুধ অনেকেই খেয়ে থাকেন চিকিৎসকের পরামর্শ মতো। ডায়েটেও থাকে কিছু বিধি। এই থাইরয়েডের সমস্যায় খুব উপকারি ধনের বীজ বা গোটা ধনে ভেজানো জল। এছাড়াও ধনে ভেজানো জল নানান রোগ জ্বালা সারাতে সাহায্য করে। দেখে নেওয়া যাক এর উপকারি দিকগুলি।
1/5আমাদের নিত্যদিনের রান্নাতেই পড়ে থাকে ধনে গুঁড়ো। তবে রান্নায় ব্যবহৃত মশলার উপকারিতা আর গোটা মশলা এক বিশেষ প্রক্রিয়ায় খাওয়ার উপকারিতার মধ্যে রয়েছে বিস্তর ফারাক। যেকোনও মশলারই কিছু না কিছু গুণ রয়েছে। তেমনই এক মশলা হল ধনে। গোটা ধনে বিশেষভাবে উপকারি থাইরয়েডের রোগীদের জন্য।
2/5বর্তমানে থাইরয়েডের সমস্যা অনেকের মধ্যেই দেখা যায়। থাইরয়েডের চিকিৎসায় নানান ওষুধ অনেকেই খেয়ে থাকেন চিকিৎসকের পরামর্শ মতো। ডায়েটেও থাকে কিছু বিধি। এই থাইরয়েডের সমস্যায় খুব উপকারি ধনের বীজ বা গোটা ধনে ভেজানো জল। এছাড়াও ধনে ভেজানো জল নানান রোগ জ্বালা সারাতে সাহায্য করে। দেখে নেওয়া যাক এর উপকারি দিকগুলি।
3/5ধনের জল তৈরির প্রক্রিয়া- সামান্য পিষে নিন ধনে। ১ চামচ গোটা ধনে পিষে তা এক গ্লাস জলে ফেলে দিন। সকালে ওই জল ফুটিয়ে নিন। এটি থাইরডেয়ের জন্য উপকারি। এছাড়াও মেজাজ ভালো রাখে। নানানভাবে উপকার দেয়।
4/5আয়ুর্বেদিকমতে উপকারিতা- বলা হচ্ছে, ধনে ভেজানো জল মহিলাদের পিরিয়ডসের সময়ে উপকারি। এছাড়াও অ্যাসিডিটির সমস্যা কম করে। বলা হয়, মেদ ঝরাতে এই ধনে খুবই উপকারি। অন্যদিকে, কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিসের সমস্যায় ধনে ভেজানো জল বহুদিক থেকে দেয় উপকার।
5/5রক্তপাত ও অ্যাসিডিটির জন্য কীভাবে খাবেন- ২৫ গ্রাম পিষে নেওয়া ধনেকে ১৫০ মিলি লিটার জলে ভেজান। রেখে দিন ৮ ঘণ্টা। জল ছেঁকে পানীয়টি খালি পেটে খেয়ে নিন। এতে অল্প মিছরি মিশিয়ে খেতে পারেন। দিনে ২ থেকে ৩ বার ১০ থেকে ৩০ মিলিলিটার বিটনুনের সঙ্গে এ়টি খেতে পারেন। এতে সকালে সতেজবোধ করতে পারেন। (এই প্রতিবেদন কেবল প্রচলিত মান্যতা নির্ভর। তথ্যের বিস্তারিত জানতেে অবশ্যই পরামর্শ নিন চিকিৎসকের।)