সাধারণ মাথাব্যথার থেকে অনেকটাই আলাদা মাইগ্রেন রোগ।
মাইগ্রেনের সমস্যা এখন ঘরে ঘরে। অনেকে এরজন্য নিয়মিত ওষুধও খান। কিন্তু জানেনে কি এমন এক মিষ্টি আছে, যা খেলেই জাদুর মতো ভ্যানিশ হবে মাইগ্রেনের সমস্যা।
আয়ুর্বেদ শাস্ত্র আমাদের এমন ঘরোয়া সহজ পদ্ধতির কথা জানায়, যা একনিমেশে অনেক বড় বড় সমস্যার সমাধান করে। মাইগ্রেন হল এমনই একটি জটিল নার্ভের সমস্যা। যার ওষুধ তেমন বিশেষ নেই, তবে থাকলেও তা বেশি দিন কাজ দেয় না। এমতবস্থায়, একটি মিষ্টি দেবে আপনাকে রেহাই। জানেন সেটি কী?
মাইগ্রেনের সমস্যা এখন ঘরে ঘরে। এই যন্ত্রণা একটানা হয় না। মাঝে মাঝে ফিরে আসে। এই সমস্যায় ভুক্তভোগী মানুষের সংখ্যাও কম নয়। মাঝবয়সি, বিশেষ করে ১৪- ২৫ বয়সীদের মধ্যেই এর প্রবণতা সবচেয়ে বেশি। সেই সঙ্গে মানসিক অবসাদ, চাপ, জাঙ্কফুট খাবারের দরুণ মাইগ্রেন যন্ত্রণা বেড়েই চলে। এর সঙ্গে বংশগত কারণও যে অনেকাংশে দায়ী, তা অস্বীকার করা যায় না।
মাইগ্রেনের সমস্যা একধরনের নার্ভের রোগ। এক্ষেত্রে, বিশেষজ্ঞরা আয়ুর্বেদের ওপরই আস্থা রাখতে বলেন। তবে আর চিন্তার কারণ নেই, জিলিপিই দেবে মাইগ্রেনের যন্ত্রণা থেকে রেহাই।
মাইগ্রেনের যন্ত্রণা মৃত্যু যন্ত্রণার সমান। যাঁর হয় সেই বোঝে।আপনিও যদি এই সম্যায় ভোগেন তাহলে জিলিপি দুর্দান্ত নিরাময়। শুধু জিলিপি নয়, তার সঙ্গে গরম দুধ এর অর্বথ্য ওষুধ।
যুগে যুগে আয়ুর্বেদ আমাদের সহজ সরল ভাবেই জটিল রোগের সমাধান দিয়েছে। মাইগ্রেন এমনই এক জটিল ব্যধি। যদিও মানুষেরা একে সাধারন যন্ত্রণা ভেবে ভুল করে। গড়িমশি করে চিকিৎসায়। প্রাথমিক ভাবে এই যন্ত্রণা আর পাঁচটা মাথা ব্যথার মতোই স্বাভাবিক। কিন্তু এর দাপট অনেক বেশি। কখনও বমি, জ্বর, চোখে ঝাপসা দেখার মতো লক্ষণ সামনে আসে। এর থেকে বাঁচতে খেয়ে ফেলে মুঠো মুঠো পেনকিলার। এতে ক্ষতি হয় নিজেরই। তাই আগে থেকেই সাবধানতা মেনে চলা জরুরি।
রোজ সকালে ঘুম থেকে উঠে দুধ-জিলিপি খেলে সেরে যাবে মাইগ্রেনের যন্ত্রণা। তবে একদিনে কিন্তু কাজ হবে না। টানা ২-৩ সপ্তাহ খেলে তবেই পাওয়া যায় ফলাফল।
উল্লেখ্য, এই বিষয়ে কিছু সতর্কতা মেনে চলতে বলেন বিশেষজ্ঞরা। আপনি যদি হন ডায়াবিটিস কিংবা সুগার রোগী, তবে এই খাবারগুলি এড়িয়ে চলুন।