নয়া নিয়মে প্রোমোটার বা সংস্থা নিজেকে দেউলিয়া ঘোষণা করলেও ছাড় পাবেন না। এর জন্য ‘ইনসলভেন্সি অ্যান্ড ব্যাঙ্করাপসি কোড’-এ বদল আনা হয়েছে।
1/6 ফ্ল্যাটবাড়ি কেনার সময়ে প্রোমোটার বা নির্মানকারী সংস্থা দেউলিয়া হলেও সমস্যা নেই। ফ্ল্যাট পেতে সমস্যা হবে না ক্রেতাদের। নয়া নিয়মে অত্যন্ত তাত্পর্যপূর্ণ এক সমস্যার সমাধান করল কেন্দ্র। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে হিন্দুস্তান টাইমস)
2/6 শহরতলি থেকে গ্রাম, সর্বত্রই এখন ফ্ল্যাটবাড়ি, বহুতল আবাসনের রমরমা। দেশবাসীর জনসংখ্যা বেড়েছে। বৃদ্ধি পেয়েছে ক্রয় ক্ষমতা ও খরচ করার প্রবণতাও। ঋণের সুবিধাও বেড়েছে। আর তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ফ্ল্যাটবাড়ি। এক চিলতে জমি পেলেই সেখানে ফ্ল্যাট তুলে দিচ্ছেন নির্মাতারা। ফাইল ছবি: হিন্দুস্তান টাইমস
3/6 বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই নির্মাতাদের হাতে বড় অঙ্কের পুঁজি থাকে না। থাকলেও তা ফ্ল্যাট নির্মাণে খুব বেশি খরচ করা হয় না। বরং ফ্ল্যাট বুকিংয়ের অগ্রিমের টাকা দিয়েই বেশিরভাগ কাজ চালানোর চেষ্টা করা হয়। এদিকে এর ফলে বহু দিন ধরে একটি ফ্ল্যাটের তৈরির কাজ চলতেই থাকে। কখনও তা থেমেই যায়। অনেক সময়ে অপরিণত প্রোমোটার বা রিয়েল এস্টেট সংস্থা পুঁজির অভাবে দেউলিয়া ঘোষণা করে কাজ বন্ধ করে দেয়। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএফপি)
4/6 আর এমনটা হলেই দুর্বিপাকে পড়েন ক্রেতারা। টাকাও গেল, ফ্ল্যাটও মিলল না। এই সমস্যা সারা দেশের বহু সাধারণ মানুষের হয়েছে। প্রোমোটার, রিয়েল এস্টেট সংস্থার প্রভাবশালীদের সঙ্গে আমজনতা পেরেও ওঠেন না। দুশ্চিন্তায় ঘুম উড়ে যায় ক্রেতাদের। প্রতীকী ছবি: ফেসবুক
5/6 এমন সংখ্যা কিন্তু নেহাত্ কম নয়। সরকারি পরিসংখ্যান বলছে, এমন প্রায় ২ হাজারের কাছাকাছি ঘটনা অমীমাংসিত অবস্থায় পড়ে আছে। এমন ক্ষেত্রে বিশেষ করে মধ্যবিত্তরা চরম বিপাকে পড়েন। অনেকেই বহু বছরের সঞ্চয় দিয়ে ফ্ল্যাটের অগ্রিম দেন। পুরো টাকাটাই যায় বিশ বাঁও জলে। ফাইল ছবি: পিক্সাবে
6/6 নয়া নিয়মে প্রোমোটার বা সংস্থা নিজেকে দেউলিয়া ঘোষণা করলেও ছাড় পাবেন না। এর জন্য ‘ইনসলভেন্সি অ্যান্ড ব্যাঙ্করাপসি কোড’-এ বদল আনা হয়েছে। এবার থেকে এই ধরনের পরিস্থিতিতে সমাধানের পথ খুঁজতে বাধ্য করা হবে নির্মাতাদের। এর মধ্যে কোনও আইনি জটিলতায় কাজ থমকে গেলে, সেটিও অন্তর্ভুক্ত। ফাইল ছবি: পিটিআই