বাংলা নিউজ > ঘরে বাইরে > Rajshahi University Clash: ধুন্ধুমার পরিস্থিতি রাজশায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ার বাকবিতণ্ডা ঘিরে, সংঘর্ষে আহত ২০০ এর বেশি

Rajshahi University Clash: ধুন্ধুমার পরিস্থিতি রাজশায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ার বাকবিতণ্ডা ঘিরে, সংঘর্ষে আহত ২০০ এর বেশি

পড়ুয়াদের সঙ্গে স্থানীয়দের সংঘর্ষ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। ছবি সৌজন্য- ফেসবুক

পড়ুয়াদের দাবি, বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই পড়ুয়া সৈয়দপুর থেকে আসছিলেন রাজশাহীতে। মূল কথা কাটাকাটি শুরু হয়ে যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিনোদপুর গেটের কাছে। অভিযোগ, বচসা চলাকালীন পড়ুয়াকে মারধর করা হয়। তার জেরে স্থানীয়দের সঙ্গে পড়ুয়াদের ব্যাপক মারপিট শুরু হয়ে যায়। এরপরই বিনোদপুর পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। এদিকে, বিনোদপুর পুলিশ ফাঁড়িতে অগ্নিসংযোগ ঘটানোও হয়।

 বাংলাদেশের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন করে সংঘর্ষের ঘটনায় উত্তেজনা ছড়াল এলাকায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের এক ছাত্রের সঙ্গে বাস সুপারভাইজারের অভব্য আচরণকে সূত্র করে এই সংঘর্ষ বড় আকার নেয়। মূলত, বাস সুপারভাইজারের সঙ্গে পড়ুয়াগের বাকবিতণ্ড থেকেই পারদ চড়ে যায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিনোদপুর গেটের কাছে যখন পরিস্থিতি তুমুল আকার নেয়, তখন এক স্থানীয় ব্যক্তির সঙ্গেও ওই পড়ুয়ার বচসা হয়। পরবর্তীতে সংঘাত বড় আকার নিতেই ২৫০ জন আহত হয়েছেন।

পড়ুয়াদের দাবি, বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই পড়ুয়া সৈয়দপুর থেকে আসছিলেন রাজশাহীতে। মূল কথা কাটাকাটি শুরু হয়ে যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিনোদপুর গেটের কাছে। অভিযোগ, বচসা চলাকালীন পড়ুয়াকে মারধর করা হয়। তার জেরে স্থানীয়দের সঙ্গে পড়ুয়াদের ব্যাপক মারপিট শুরু হয়ে যায়। এরপরই বিনোদপুর পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। এদিকে, বিনোদপুর পুলিশ ফাঁড়িতে অগ্নিসংযোগ ঘটানোও হয়। আগুন মুহূর্তে ছড়িয়ে পড়ে, থানা সংলগ্ন বাজারে। তবে পুলিশ ফাঁড়িতে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় কারা জড়িত, তা স্পষ্ট জানা যায়নি। এদিকে, শনিবার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ রাতের দিকে টিয়ার গ্যাসের শেল ও রবার বুলেট ছোড়ে। স্থানীয় সময় তখন রাত সাড়ে দশটা। রাত ১২ টার কাছাকাছি সময়ে সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণে আসে। ওদিকে, দুই পক্ষের বচসা ও মারপিটের মাঝে মোট ২০০ এরও বেশি জন আহত হন। আহতের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। (প্রশ্ন ছিল নিরপেক্ষতা নিয়ে, 'অগ্নিপরীক্ষা'র প্রসঙ্গ তুলে জবাব রাজীব কুমারের)

জানা গিয়েছে, যাঁরা গুরপতর আহত, তাঁদের বাসে নিয়ে গিয়ে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বাকিদের বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিক্যাল সেন্টারে চিকিৎসা করানো হয়েছে। এদিকে, ঘটনার খবর যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ উপাচার্য সুলতান উল ইসলাম ও হুমায়ুন কবীরের কাছে। তাঁরা ছুটে যান হাসপাতালে। সংঘর্ষের আগুনে তখন দগ্ধ এলাকা। জানা গিয়েছে, স্থানীয় যে ব্যক্তি ও ছাত্রের সঙ্গে বাস সুপারভাইজারের কথাকাটাকাটির মাঝে ঢুকে পড়েন, তিনি পেশাগতভাবে স্থানীয় ব্যবসায়ী। অভিযোগ, তাঁকে ছাত্রটি কটূক্তি করায়, তিনি সরব হন। তখনই স্থানীয় ব্যবসায়ীরা একজোট হয়ে ছাত্রদের ওপর হামলা করেন।

এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক https://htipad.onelink.me/277p/p7me4aup

 

 

 

 

 

বন্ধ করুন