কেন্দ্রীয় খাদ্য ও গণবন্টন দফতর তৈল উৎপাদনকারী সমস্ত রাজ্যকে চিঠি দিয়ে জানিয়েছে,আমদানি শুল্ক যতটা সম্ভব কমিয়ে ভোজ্য তেলের দাম কমাতে হবে। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছে, শুল্ক ছাড়ের সুবিধা যাতে ক্রেতারা পুরোপুরি পান সেটা দেখতে হবে। ভোজ্য তেলের দাম কমানোর জন্য এই পদক্ষেপকে কার্যকরী করার কথা বলা হয়েছে। এভাবে পদক্ষেপ নিলে ভোজ্য তেলের দাম প্রতি কেজিতে প্রায় ১৫-২০ টাকা করে কমে যেতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।
এদিকে কেন্দ্রীয় সরকার ইতিমধ্যেই পাম তেল, সোয়া তেল, সানফ্লাওয়ার তেলের ক্ষেত্রে আমদানি শুল্কে কাটছাঁটের কথা জানিয়েছে। কেন্দ্রীয় নোটিফিকেশনে উল্লেখ করা হয়েছে, অপরিশুদ্ধ পাম তেল যেটি আমদানি করা হয় সেখানে ৭.৫ শতাংশ সেস চাপানো থাকে। এদিক এই সেস কমালেই শুল্কতেও প্রভাব পড়বে। অর্থ্যাৎ শুল্কও কমে যেতে পারে। এক্ষেত্র পাম তেলের ক্ষেত্রে ৮.৫ শতাংশ, সোয়াবিন তেল ও সানফ্লাওয়ার তেলের ক্ষেত্রে ৫.৫ শতাংশ করে শুল্ক কমে যেতে পারে। এর জেরে সামগ্রিকভাবে কমে যেতে পারে ভোজ্য তেলের দাম। তবে বাসিন্দাদের মতে, বাস্তবে যদি কেজি প্রতি ১৫-২০ টাকা করে দাম কমে যায় তবে বহু মানুষ উপকৃত হবেন।