'বঙ্গভঙ্গ স্বাক্ষরের ঐতিহাসিক চেয়ার', রোষের মুখে টুইট ডিলিট রাজ্যপালের Updated: 01 Jan 2020, 10:19 AM IST HT Bangla Correspondent গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 1/11 এই টুইট নিয়েই শুরু হয়েছে বিতর্ক। ক্ষোভ উগরে দেন নেটিজেনরা। (ছবি সৌজন্য স্ক্রিনগ্র্যাব) গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 2/11 একজন টুইট করেন, 'স্যার, ঐতিহাসিক শব্দটা এই টেবিলটির ক্ষেত্রে ব্যবহারের জন্য নয়। সেই দুঃখ-যন্ত্রণা এখনও প্রত্যেক বাঙালির হৃদয়ে আছে। আমার একান্ত অনুরোধ, আপনি টুইটটা ডিলিট করে দিন। কারণ তা বাঙালির আঘাতে প্রবল আঘাত হেনেছে।' (ছবি সৌজন্য স্ক্রিনগ্র্যাব) গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 3/11 একজন টুইট করেন, 'ইনি হলেন আমাদের মহামহিম রাজ্যপাল। যিনি আনন্দের সঙ্গে বাংলা ভাগের দুঃখজনক ইতিহাসকে স্মরণ করেন, সেলিব্রেট করেন। এটা আমাদের দুর্ভাগ্য, সারা বাংলার দুর্ভাগ্য যে, এমন মানুষ আমাদের রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান।' (ছবি সৌজন্য স্ক্রিনগ্র্যাব) গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 4/11 এক টুইটার ইউজার বলেন, 'হ্যাঁ ইনি আমাদের বাংলার রাজ্যপাল, যিনি কার্জনের বঙ্গভঙ্গের সই করার টেবিলটিকে 'iconic' মনে করেন। ধিক্কার।' (ছবি সৌজন্য স্ক্রিনগ্র্যাব) গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 5/11 অপর একজন বলেন, 'আপনি বঙ্গভঙ্গের জন্য আনন্দ করছেন নাকি আপনি আরও একটির (বঙ্গভঙ্গের) স্থপতি আপনি ? একমাত্র প্রদেশ হিসেবে (বাংলাকে) তিনবার ভাগ-বাঁটোয়ারার জ্বালা সহ্য করতে হয়েছে। আর রাজ্যপাল গর্বের সঙ্গে আমাদের জ্বালা, যন্ত্রণার উদযাপন করছেন। দুর্দান্ত।' (ছবি সৌজন্য স্ক্রিনগ্র্যাব) গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 6/11 একজন বলেন, দেখুন, 'এরকম একটি সম্মানীয় কুর্সি থেকে উনি (ধনখড়) বঙ্গভঙ্গকে মহিমান্বিত করছেন। অবাক হওয়ার মতো বিষয় নয়। এরকম মানসিকতা কোথা থেকে আসে, সঙ্ঘ।' (ছবি সৌজন্য স্ক্রিনগ্র্যাব) গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 7/11 অপর নেটিজেন বলেন, 'তাহলে সাভারকর নন, লর্ড কার্জন তাঁদের প্রথম আধ্যাত্মিক গুরু। কী ভালো !' (ছবি সৌজন্য স্ক্রিনগ্র্যাব) গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 8/11 'লর্ড কার্জনের যোগ্য উত্তরসূরি আপনি।' বলেন এক টুইটার ইউজার। (ছবি সৌজন্য স্ক্রিনগ্র্যাব) গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 9/11 অপর এক ইউজার বলেন, 'আপনারা কেরলের রাজ্যপাল নিয়ে কথা বলছেন। এখানে বাংলার রাজ্যপাল বঙ্গভঙ্গ উদযাপন করছেন। বাংলার মাটি থেকে ব্রিটিশ রাজের বিরুদ্ধে জোটবদ্ধ আন্দোলন বন্ধ করার জন্য যা করা হয়েছিল।' (ছবি সৌজন্য স্ক্রিনগ্র্যাব) গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 10/11 বিতর্কের জেরে পরে মুখ খোলেন রাজ্যপাল। তিনি টুইট করেন, 'যে ব্যক্তি টেবিলে বসে রয়েছেন, তিনি জনাদেশ বজায় রাখতে, সংবিধান রক্ষা করতে ও পশ্চিমবঙ্গের মানুষের সেবা করার জন্য একনিষ্ঠ ও নম্র পরিচারক।' (ছবি সৌজন্য পিটিআই) গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 11/11 পরে টুইট ডিলিট করে দেন রাজ্যপাল। লেখেন, 'আমার বন্ধু ও শুভাকাঙ্খীদের প্রতিক্রিয়ায় ও বাঙালিদের প্রতি আমরা যে সম্মান আছে, সে কথা মাথায় রেখে আমি ওই টুইটটি মুছে দিলাম। আমি রবীন্দ্রনাথ ও ঐক্যের ধারণায় গর্বিত বোধ করি।' (ছবি সৌজন্য এএনআই) গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন