হিন্ডেনবার্গ রিপোর্টের পর গৌতম আদানির সংস্থাগুলির শেয়ার দর প্রায় ১৯% হ্রাস পেয়েছে। এর ফলে গৌতম আদানির মোট সম্পদ প্রায় ২২.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার হ্রাস পেয়েছে।
1/5হিন্ডেনবার্গ রিসার্চের একটি রিপোর্ট। আর তার প্রেক্ষিতেই বিপুল পতন আদানি গোষ্ঠীর সংস্থাগুলির শেয়ারে। অবস্থা এমনই যে, এক লাফে বিশ্বের তৃতীয় ধনী থেকে নেমে সপ্তম ধনীতম ব্যক্তির স্থানে চলে এলেন গৌতম আদানি। সপ্তম ধনীতম হওয়াটাও নেহাত্ মুখের কথা নয়। কিন্তু তাই বলে মাত্র কয়েকদিনের ব্যবধানে এই তালিকায় এত ব্যাপক বদল খুব একটা দেখা যায় না। শেয়ার দরের প্রেক্ষিতে এই নেট ওয়ার্থ গণনা করে ফোর্বস বিলিয়নেয়ার লিস্ট। তাই শেয়ার দরের সঙ্গে তাল মিলিয়েই কমেছে গৌতম আদানির মোট সম্পদ। ফাইল ছবি: রয়টার্স (Reuters)
2/5হিন্ডেনবার্গ রিপোর্টের পর গৌতম আদানির সংস্থাগুলির শেয়ার দর প্রায় ১৯% হ্রাস পেয়েছে। এর ফলে গৌতম আদানির মোট সম্পদ প্রায় ২২.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার হ্রাস পেয়েছে। ফাইল ছবি: এএফপি (Reuters)
3/5 হিন্ডেনবার্গ রিসার্চ আদানি গ্রুপের শেয়ারে শর্ট পজিশনে বিনিয়োগ করেছে। তাদের দাবি, আদানি গ্রুপের উপর বিপুল ঋণের বোঝা রয়েছে। সেই ঋণের সিকিউরিটি হিসাবে সংস্থারই শেয়ারই বন্ধক রাখা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে ওই রিপোর্টে। ফাইল ছবি: পিটিআই (Reuters)
4/5 উক্ত রিপোর্টে প্রকাশের প্রায় সঙ্গে সঙ্গে বিপুল পতন হয় আদানি গোষ্ঠীর ৭টি সংস্থার স্টকে। হিন্ডেনবার্গের প্রতিক্রিয়ায় একটি বিবৃতিও দেয় আদানি গোষ্ঠী। তাতে বলা হয়, 'আমরা স্তম্ভিত যে, আমাদের সঙ্গে আলোচনা না করে, তথ্যের ইচ্ছাকৃত বিকৃতি ঘটিয়ে একটি ভিত্তিহীন রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছে। এমন কিছু দাবি করা হয়েছে, যা আগেও সর্বোচ্চ আদালতে ভুল প্রমাণিত হয়েছে।' ফাইল ছবি: রয়টার্স (Reuters)
5/5এরপর ২৬ জানুয়ারি ফের এক পাল্টা বিবৃতি প্রকাশ করল হিন্ডেনবার্গ রিসার্চ। তাতে তারা লিখেছে, 'আমাদের রিপোর্ট প্রকাশের পর ৩৬ ঘণ্টারও বেশি সময় পেরিয়ে গিয়েছে। আদানি আমাদের উল্লেখ করা ইস্যুগুলির একটিরও বিষয়ে সঠিক কোনও ব্যাখা দেয়নি। আমাদের রিপোর্টের শেষে, আমরা মোট ৮৮টি সরাসরি প্রশ্ন তুলে ধরেছিলাম। আমাদের বিশ্বাস, তার মাধ্যমেই আমরা সংস্থাকে স্বচ্ছতা দেখানোর একটি সুযোগ দিয়েছিলাম। এখনও পর্যন্ত আদানি তার কোনওটারই জবাব দেয়নি।' এপি (Reuters)