প্রাথমিক রিপোর্ট অনুযায়ী, সম্ভবত সংস্থার বিরুদ্ধে বহুদিন ধরে পণ্য ও পরিষেবা কর(GST) জমা না করার অভিযোগ রয়েছে। সেই কারণেই আধিকারিকরা দফতরে পৌঁছে গিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। তাঁরা সংস্থার হিসাবের নথি এবং মালপত্র খতিয়ে দেখছেন।
1/6 আদানি গোষ্ঠীর খারাপ সময় যেন শেষই হচ্ছে না। এবার আদানি উইলমারের একটি কারখানায় পৌঁছে গেলেন আবগারি দফতরের কর্তারা। হিমাচল প্রদেশের সোলান জেলায় সংস্থার কারখানায় ঝটিকা অভিযানে রাজ্যের আবগারি আধিকারিকরা। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস সূত্রে মিলেছে এই খবর। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)
2/6 প্রাথমিক রিপোর্ট অনুযায়ী, সম্ভবত সংস্থার বিরুদ্ধে বহুদিন ধরে পণ্য ও পরিষেবা কর(GST) জমা না করার অভিযোগ রয়েছে। সেই কারণেই আধিকারিকরা দফতরে পৌঁছে গিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। তাঁরা সংস্থার হিসাবের নথি এবং মালপত্র খতিয়ে দেখছেন। ফাইল ছবি: এপি
3/6 বৃহস্পতিবারের এই অভিযানের প্রেক্ষিতে একটি রিপোর্টও তৈরি করবেন আবগারি দফতরের দুঁদে অফিসাররা। তারপর সেই রিপোর্টের প্রেক্ষিতেই পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে রয়টার্স)
4/6 চলতি সপ্তাহের শুরুতে, আদানি উইলমার তৃতীয় ত্রৈমাসিকের(Q3FY23) আর্থিক রিপোর্ট প্রকাশ করে। তাতে নিট মুনাফা ১৬.৪ শতাংশ বেড়ে ২৪৬.১৬ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে বলে জানায় সংস্থা। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)
5/6 হিন্ডেনবার্গের রিপোর্টের জেরে গত ২৪ জানুয়ারি থেকেই একটানা চাপে আদানি গোষ্ঠী। সংস্থার বিরুদ্ধে ভিনদেশে শেল কোম্পানি খুলে নিজেদেরই শেয়ার কিনে কিনে স্টকের দাম বাড়ানোর অভিযোগ তোলা হয়েছে। এর পাশাপাশি সরকারের সঙ্গে আঁতাতের অভিযোগও তোলা হয়েছে উক্ত রিপোর্টে। বলা হয়েছে, বড় সরকারি সংস্থাগুলি আদানি গোষ্ঠীর শেয়ারে বিপুল বিনিয়োগ করেছে। আবার বিভিন্ন সরকারি সংস্থাই সেই অতি-মূল্যায়নকৃত শেয়ারগুলি বন্ধক রেখে আদানি গোষ্ঠীকে ঋণ দিয়েছে। ফলে ঋণখেলাপি হলে গোটা আদানি সাম্রাজ্যই টলে যেতে পারে বলে দাবি করা হয়েছে। ফাইল ছবি: রয়টার্স
6/6 আদানি গোষ্ঠী যদিও শুরু থেকেই এই দাবি নস্যাত্ করেছে। তারা জানিয়েছে, এর আগেও আদালতে এই দাবিগুলি মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। তাছাড়া বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরে পেতে প্রায় ১.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের ঋণ আগেভাগেই মিটিয়ে দেওয়ার ঘোষণা করেছে সংস্থা। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে পিটিআই)