দেশের বিভিন্ন প্রান্তের বোর্ড পরীক্ষার আগে ‘পরীক্ষা পে চর্চা’-র সপ্তম সংস্করণ আয়োজিত হল। চলতি বছর সেই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য মাইগভ পোর্টালে ২.২৬ কোটির মতো রেজিস্ট্রেশন হয়েছিল। প্রতিটি রাজ্য থেকে দু'জন পড়ুয়া ও একজন শিক্ষক যোগ দেন।
1/5 বিছানায় ওঠার ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে ঘুমিয়ে পড়েন। সোমবার 'পরীক্ষা পে চর্চা'-র মঞ্চ থেকে এমনই বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেইসঙ্গে পড়ুয়াদের বেশি ফোন না ঘাঁটার পরামর্শ দিয়েছেন। তাঁর বক্তব্য, বেশি ফোন ঘাঁটলে বা ল্যাপটপ নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করলে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম হয় না। সেক্ষেত্রে শরীরের ভারসাম্য বজায় থাকে না। অসুস্থ হয়ে পড়ার আশঙ্কা থাকে। (ছবি সৌজন্যে হিন্দুস্তান টাইমস)
2/5 সোমবার নয়াদিল্লির ভারত মণ্ডপমে সপ্তম 'পরীক্ষা পে চর্চা'-র মঞ্চ থেকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'জীবনযাপনের ক্ষেত্রে ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য কোনও কাজ বেশি করা যাবে না, সেটা এড়িয়ে চলতে হবে। সচল মস্তিষ্কের জন্য শরীর সুস্থ থাকাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সেজন্য রুটিন মেনে চলতে হবে। সূর্যের আলোর মধ্যে সময় কাটাতে হবে (পড়ুয়াদের)। নিয়মিত সম্পূর্ণ ঘুমের প্রয়োজন আছে।' (ছবি সৌজন্যে হিন্দুস্তান টাইমস)
3/5 পড়ুয়াদের উদ্দেশ্যে মোদী জানান, বেশি ফোন বা ল্যাপটপ ঘাঁটলে ঘুমের সময় কমে যায়। কারণ ফোন বা ল্যাপটপের দিকে তাকিয়েই সময় কেটে যায় পড়ুয়াদের। সেই পরিস্থিতিতে ঘুমের ক্ষেত্রে ব্যাঘ্যাত ঘটে বলে বুঝিয়ে দিয়েছেন মোদী। প্রধানমন্ত্রীর কথায়, 'স্ক্রিনটাইম (ফোন বা ল্যাপটপ ঘাঁটাঘাঁটি) যদি বেশি থাকে, তাহলে প্রয়োজনীয় ঘুমের সময় কমে যায়। যা আধুনিক স্বাস্থ্যবিজ্ঞানে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচিত হয়।' (ছবি সৌজন্যে হিন্দুস্তান টাইমস)
4/5 প্রধানমন্ত্রী মোদী আরও বলেন, ‘আমি একটা রুটিন মেনে আসছি। সেটা হল যে বিছানায় শুয়ে পড়ার ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন হয়ে যাই। যখন জেগে থাকবে, তখন পুরোপুরি থাকতে হবে। আর যখন ঘুমাবে, তখন ভালোভাবে ঘুমাতে হবে। তবেই একটা ভারসাম্য তৈরি হবে।’ (ছবি সৌজন্যে হিন্দুস্তান টাইমস)
5/5 মোদী সেই উত্তর দেন; যখন রাজস্থানের উচ্চমাধ্যমিক স্কুলের পড়ুয়া ধীরাজ সুভাষ, কার্গিলের প্রধানমন্ত্রী শ্রী কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের পড়ুয়ার নাজমা খাতুন, অরুণাচল প্রদেশের সরকারি স্কুলে শিক্ষক তোবি লাহমে টিপস চান যে কীভাবে পড়াশোনার সঙ্গে ব্যায়াম করার ক্ষেত্রে ভারসাম্য রক্ষা করা যায়। সেই প্রশ্নের প্রেক্ষিতেই ঘুমের কথা বলেন মোদী। (ছবি সৌজন্যে হিন্দুস্তান টাইমস)