প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হারার পর ক্ষমতা হস্তান্তরে টালবাহানা থেকে কংগ্রেসে হামলায় উস্কানি দেওয়ার অভিযোগ তার বিরুদ্ধে। তবে এরই মাঝে ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়াই করার জন্য মুখিয়ে ছিলেন ট্রাম্প। তবে পরপর আইনি জটিলতায় তাঁর সেই স্বপ্ন ভাঙতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
1/4 এর আগে ঘুষকাণ্ডে দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। আর এবার মার্কিন সরকারের গোপন নথি চুরির মামলায় অভিযুক্ত করা হল ট্রাম্পকে। উল্লেখ্য, নির্বাচনে হেরে পদ ছাড়লেও নিজের সঙ্গে প্রশাসন সংক্রান্ত গোপন নথি নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে। এই আবহে বাইডেন প্রশাসন ট্রাম্পের বিরুদ্ধে তদন্ত করবে বলে জানা গিয়েছে।
2/4 এর আগে ট্রাম্পের ফ্লোরিডার বাসভবনে এফবিআই হানা দিয়েছিল। এই আবহে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে শ’য়ে শ’য়ে গোপন নথি রাখার অভিযোগ সামনে আসে। আর এর প্রেক্ষিতে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে সাতটি ফৌজদারি মামলা দায়ের করা হয়েছে। আর তাই মায়ামির ফেডারেল আদালতে হাজির হওয়ার জন্য একটি সমন পান ট্রাম্প।
3/4 উল্লেখ্য, প্রেসিডেন্ট পত থেকে সরে গেলে ন্যাশনাল আর্কাইভকে প্রেসিডেন্ট রেকর্ড সম্পর্কিত নথি ফেরত দিতে হয় আমেরিকায়। তবে পদত্যাগের বেশ কয়েক মাস পর সেই সংক্রান্ত ২০০টি নথি ফেরত দেন ট্রাম্প। পরে এফবিআই তাঁর বাড়ি হানা দিয়ে আরও প্রায় ১০০টি নথি উদ্ধার করে। যদিও ট্রাম্প এটাকে 'ষড়যন্ত্র' বলে আখ্যা দিয়েছেন।
4/4 এই আবহে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে ট্রাম্প পোস্ট করে লেখেন, 'দুর্নীতিগ্রস্ত বাইডেন প্রশাসন আমার আইনজীবীকে জানিয়েছে, আমি নাকি এই মামলায় অভিযুক্ত হতে চলেছি। আমেরিকার কোনও প্রাক্তন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে এমন ঘটনা ঘটবে তা তিনি কখনও ভাবেননি। বিগত সব প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের মধ্যে আমি সবচেয়ে বেশি ভোট পাওয়া ব্যক্তি। আর তাঁর বিরুদ্ধেই এমনটা ঘটছে। এটি আমেরিকার ইতিহাসে একটি কালো দিন।'