1/13 ১৪ ফেব্রুয়ারি রক্তস্নাত হয় পুলওয়ামা। সিআরপিএফের কনভযে জঙ্গি হামলায় শহিদ হন ৪০ জন। হামলার দায় স্বীকার করে জইশ-ই-মহম্মদ। (ছবি সৌজন্য হিন্দুস্তান টাইমস)
4/13 আন্তর্জাতিক স্তরে কুলভূষণ যাদব ইস্যুতে বড় জয় পায় ভারত। পাকিস্তানকে প্রাক্তন ভারতীয় নৌ-অফিসারের মৃত্যুদণ্ডের পুনর্বিবেচনার নির্দেশ দেয় আন্তর্জাতিক ন্যায় আদালত। (ছবি সৌজন্য হিন্দুস্তান টাইমস)
5/13 বিরোধিতার মুখেও সংসদের উভয় কক্ষেই তিন তালাক বিরোধী বিল পাশ করিয়ে নেয় মোদী সরকার। রাষ্ট্রপতিদের অনুমোদনের পর তা আইনে পরিণত হয়। সেই আইনের আওতায় তিন তালাককে ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়। (ছবি সৌজন্য হিন্দুস্তান টাইমস)
6/13 ২২ জুলাই উৎক্ষেপণ করা হয় চন্দ্রযান-২। বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণের লক্ষ্য ছিল ইসরোর। কিন্তু, চাঁদের ভূ-পৃষ্ঠ থেকে মাত্র ২.১ কিলোমিটার দূরে ইসরোর সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় ল্যান্ডার বিক্রমের। একেবারে কাছে এসে স্বপ্নভঙ্গ হয়। (ছবি সৌজন্য ইসরো)
7/13 জম্মু-কাশ্মীরে সংবিধানের ৩৭০ ও ৩৫এ ধারা প্রত্যাহার করে কেন্দ্র। জম্মু-কাশ্মীরকে ভেঙে দুটি পৃথক কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল গঠিত হয়। একটি - জম্মু-কাশ্মীর (বিধানসভা রয়েছে, রয়েছেন উপমুখ্যমন্ত্রী) ও অপরটি হল লাদাখ (বিধানসভা নেই, রয়েছেন উপমুখ্যমন্ত্রী)। (ছবি সৌজন্য পিটিআই)
9/13 রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের সংযুক্তিকরণের ঘোষণা করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। ১০টি ব্যাঙ্ককে সংযুক্ত করে চারটি ব্যাঙ্ক করা হয়। (ছবি সৌজন্য এএনআই)
10/13 কে সরকার গঠন করবে ? তা নিয়ে একের পর এক নাটকের সাক্ষী থাকে মহারাষ্ট্র। শেষপর্যন্ত সরকার গঠন করে শিবসেনা, এনসিপি ও কংগ্রেস জোট। মুখ্যমন্ত্রী হন উদ্ধব ঠাকরে। অন্যদিকে, হরিয়ানায় দুষ্মন্ত চৌতালার সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার গড়ে বিজেপি। ঝাড়খণ্ডে অবশ্য ভরাডুবি হয় গেরুয়া শিবিবের। জেএমএম, আরজেডি ও কংগ্রেস সেখানে সরকার গঠন করেছেন। মুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন হেমন্ত সোরেন। (ছবি সৌজন্য পিটিআই)
11/13 দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের পর অযোধ্যা মামলার রায় ঘোষণা করে সুপ্রিম কোর্ট। বিতর্কিত ২.৭৭ একর জমিতে মন্দির গঠনের জন্য একটি ট্রাস্টের হাতে তুলে দেওয়ার রায় দেয় শীর্ষ আদালত। পাশাপাশি, অযোধ্যাতেই একটি মসজিদ গঠনের জন্য পৃথক পাঁচ একর জমি বরাদ্দ করা হয়। (ছবি সৌজন্য এপি)
12/13 হায়দরাবাদে এক তরুণী পশু চিকি-সককে গণধর্ষণ করে খুন করে চারজন। সেই ঘটনার প্রতিবাদে উত্তাল হয় সারা দেশ। পথে নামেন সাধারণ মানুষ। অভিযুক্তদের গ্রেফতার করে পুলিশ। পরে ঘটনার পুনর্নির্মাণে নিয়ে যাওয়া হয় তাদের। সেখানে পুলিশের এনকাউন্টারে মৃত্যু হয় চারজনের। পুলিশের দাবি, চারজন বন্দুক কেড়ে পালানোর চেষ্টা করেছিল। বাধ্য হয়ে গুলি চালিয়েছে পুলিশ। যদিও এনকাউন্টারের বিরুদ্ধে তেলেঙ্গানা হাইকোর্টে মামলা দায়ের হয়। অভিযুক্তদের দেহের ফের ময়নাতদন্তের নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। (ছবি সৌজন্য পিটিআই)
13/13 ইস্তাহারপত্রে ঘোষণা মতো ১৯৫৫ সালের নাগরিকত্ব আইনে সংশোধনী আনে কেন্দ্রের বিজেপি সরকার। তা সংসদে পাশ হওয়ার রাষ্ট্রপতির অনুমোদনও পায়। তার বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে শুরু হয় বিক্ষোভ। ছড়িয়ে পড়ে হিংসার। দেশজুড়ে ২০-র বেশি মানুষের মৃত্যু হয়।(ছবি সৌজন্য পিটিআই)