বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Gyanvapi Case in High Court: মুসলিম পক্ষের আবেদন খারিজ হাইকোর্টে, জ্ঞানবাপীর বেসমেন্টে জারি থাকবে হিন্দুদের পুজোপাঠ
Gyanvapi Case in High Court: মুসলিম পক্ষের আবেদন খারিজ হাইকোর্টে, জ্ঞানবাপীর বেসমেন্টে জারি থাকবে হিন্দুদের পুজোপাঠ Updated: 26 Feb 2024, 11:05 AM IST Abhijit Chowdhury কয়েকদিন আগেই জ্ঞানবাপী মসজিদের বেসমেন্টে পুজোপাঠ শুরু করেছিলেন হিন্দুরা। আদালতের নির্দেশেই তা হয়েছিল। সেই পুজোপাঠের ওপর স্থগিতাদেশ চেয়ে উচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হয় মুসলিম পক্ষ। তবে মুসলিম পক্ষের আবেদন খারিজ করে দিল এলাহাবাদ হাই কোর্ট। 1/5 অযোধ্যার মতো দীর্ঘ কয়েক বছর ধরেই বিবাদ ও বিতর্ক আছে বারাণসীর জ্ঞানবাপী মসজিদ নিয়ে। আদালতের নির্দেশে এই মসজিদের বেসমেন্টে পুজো করছেন হিন্দুরা। নিম্ন আদালতের সেই নির্দেশিকায় স্থগিতাদেশ চেয়ে হাই কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল মুসলিম পক্ষ। তবে সেই মামলা খারিজ করে দিয়ে এলাহাবাদ হাই কোর্টে জানাল, জ্ঞানবাপীর বেসমেন্টে চালিয়ে যেতে পারবেন হিন্দুরা। 2/5 জানা গিয়েছে, অঞ্জুমান ইন্তেজামিয়া মসজিদ কমিটির তরফ থেকে এলাহাবাদ হাই কোর্টে পুজোর বিরোধিতায় মামলার আবেদন করা হয়েছিল। তাঁদের যুক্তি ছিল, ১৯৩৭ সালে জ্ঞানবাপী সংক্রান্ত বিবাদের রায় মুসলিমদের পক্ষেই গিয়েছিল। এই আবহে আর্কিয়োলজিকাল সার্ভে নতুন করে এখানে সমীক্ষাই চালাতে পারে না। এমনকী বারাণসী আদালতের নির্দেশে করা ‘অ্যাডভোকেট কমিশনার’-এর রিপোর্টকে উপেক্ষা করেই পুজোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল বলে দাবি করা হয়। তবে উচ্চ আদালতে এই সব ঝুক্তি গৃহীত হয়নি। 3/5 এর আগে হিন্দুপক্ষের দাবি মেনে জ্ঞানবাপী মসজিদের একটা নির্দিষ্ট অংশে পুজো পাঠের অনুমতি দিয়েছিল বারাণসী জেলা আদালত। পরে এলাহাবাদ হাইকোর্ট এই নিয়ে মামলা হয়। তবে পুজোর ওপর স্থগিতাদেশ দেয়নি উচ্চ আদালত। এরই মাঝে গত ১ ফেব্রুয়ারি জ্ঞানবাপীর বেসমেন্টে পুজোপাঠ অনুষ্ঠিত হয়েছিল প্রথমারের মতো। 4/5 নিম্ন আদালতে জ্ঞানবাপী মামলায় হিন্দুপক্ষের অ্য়াডভোকেট বিষ্ণু শংকর জৈন দাবি করেছিলেন, বারাণসীতে জ্ঞানবাপী মসজিদ তৈরির আগে সেখানে বিরাট হিন্দু মন্দির ছিল। আর্কিওলজিকাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার রিপোর্ট দেখিয়ে তিনি এই দাবি করেন। এএসআই রিপোর্ট অনুসারে জানা গিয়েছে, মসজিদ তৈরির জন্য় মন্দিরটি ভেঙে ফেলা হয়। এমনকী আগের কাঠামোটা এখনও থেকে গিয়েছে। 5/5 এদিকে কয়েকদিন আগে একটি আরটিআই-এর জবাবে আর্কেওলজিকাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া জানিয়েছে, আগে মথুরার শাহি ইদগাহ মসজিদের জায়গায় কাটরা কেশবদেব মন্দির ছিল। দাবি করা হয়, ব্রিটিশ শাসনকালে গণপূর্ত বিভাগ বিল্ডিং এবং সড়ক বিভাগকে উত্তর প্রদেশের বিভিন্ন স্থানে ৩৯টি স্মৃতিস্তম্ভের একটি তালিকা সরবরাহ করেছিল। তালিকায় কাটরা কেশবদেব শ্রীকৃষ্ণ ভূমি ৩৭ নম্বরে উল্লেখ করা হয়েছে। সেখানে লেখা আছে, আগে কাটরা টিলায় কেশব দেবের মন্দির ছিল।