1/7 চাল ধোয়া জল কতটা ভাল চুলের পক্ষে? এই প্রশ্ন বহু রূপ সচেতনের মনে আসতে পারে। তবে, চালের জলে রয়েছে একাধিক গুণ। যা চুলের কন্ডিশনার হিসাবে খুবই ভাল। চুল যে শুধু মজবুত হবে তা নয়, তার সঙ্গে চুল বাউন্সি হওয়াও প্রয়োজন। আর তার জন্যই চালের জল কার্যকরী বিষয়। (ফাইল ছবি)
2/7 বহু প্রাচীনকাল থেকেই চালের ধোয়া জল খুবই কার্যকরী ফল দিয়েছে। বলা হচ্ছে, চুলের যত্ন হোক বা ত্বকের যত্নে এই চালের ধোয়া জল খুবই উপকার দিয়ে থাকে। এই চাল ধোয়া জলে ভিটামিন বি, সি, আই, ফলিক অ্যাসিড রয়েছে। আর ম্যাগনেশিয়ামে ভরা থাকে এই জল। (ফাইল ছবি)
3/7 বিভিন্ন গবেষণা দাবি করছে, চাল ধোয়া জল যদি প্রতিদিন ব্যবহার করা যায়, তাহলে তা চুলকে যেমন ঘন করে তোলে, তেমনই তা লম্বাও হয়। তবে কীভাবে এই চাল ধোয়া জল চুলের জন্য কার্যকর হয়, তা দেখে নেওয়া যাক। দেখা যাক, চাল ধোয়া জল কীভাবে ব্যবহার করা যায় চুলের যত্নে।
4/7 চালের জল কীভাবে বানাবেন- চালের জল চুলের যত্নে তৈরি করে রাখতে হলে এক মুঠো চাল দিতে হবে জলে। চাল ভাল করে ধুয়ে নিতে হবে। তা দিয়ে দিতে হবে জলে। জল ক্রমেই গাঢ় হতে থাকবে। এরপরও রয়েছে করণীয় কিছু কাজ।
5/7 ১২ ঘণ্টা আলাদা রাখতে হবে- চালের ধোয়া জল একটি পাত্রে রাখতে হবে। এরপর ১২ ঘণ্টা আলাদা ওই পাত্রে রাখতে হবে চালের ধোয়া জল। তারপর ওই চালের ধোয়া জল একটি বোতলে রাখতে হবে। তারপর তা কন্ডিশনার হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে।
6/7 চুলের গোড়া শক্ত হয় নিয়মিত আমলকির রস খেলে। এমনকী চুল কালোও হতে পারে এর ফলে। নিয়মিত সকালবেলা এক গ্লাস করে এই ফলের রস খেলে চুল পড়ার সমস্যা অনেকটাই কমে যায়।
7/7 কেন প্রয়োজন চাল ভেজানো জল- চালের ভেজানো জল চুলের পক্ষে খুবই ভাল। চুলকে যেমন এটি মজবুত রাখে, তেমন একে হারানো চমকও ফিরিয়ে দেয়। চালের জলে থাকা নিয়াসিন ও ফলিক অ্যাসিড হেয়ার সেলকে তৈরি হতে সাহায্য করে।