বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > KKR vs DC: অষ্টমীতে দুর্ধর্ষ KKR, দিল্লির বিরুদ্ধে কী কী ইতিবাচক দিক পেলেন মর্গ্যানরা?
KKR vs DC: অষ্টমীতে দুর্ধর্ষ KKR, দিল্লির বিরুদ্ধে কী কী ইতিবাচক দিক পেলেন মর্গ্যানরা? Updated: 24 Oct 2020, 07:54 PM IST Ayan Das এতদিন যে আত্মবিশ্বাসটা তলানিতে ছিল কলকাতা নাইট রাইডার্সের, অষ্টমীর দিন সেটা এক ধাক্কায় বেড়ে গেল। প্যাট কামিন্সের ভাষায় এখনও নিজেদের সেরাটা খেলতে না পারলেও শনিবার দিল্লি ক্যাপিটালসের বিরুদ্ধে তার কিছুটা কাছে পৌঁছালেন ইয়ন মর্গ্যানরা। তাতেই অনায়াসে জয় পেলেন তাঁরা। কয়েকটি জায়গায় এখনও ফাঁকফোকর থাকলেও দিল্লির বিরুদ্ধে কী কী ইতিবাচক দিকের সন্ধান পেল কেকেআর, দেখে নিন একনজরে - 1/9 কেন তাঁকে পাঁচে পাঠানো হয়েছে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছিল। সেই প্রশ্নের মধ্যে নারিনের কাজটা কিছুটা সহজ করে দিয়েছিলেন শ্রেয়স আইয়ার। পেস বোলারদের নিয়ে আসেননি। তাতে সুবিধা নেন নারিন। যদিও সেজন্য নারিনের কৃতিত্ব ছোটো করা যাবে না। পেসারদের বিরুদ্ধেও ভালো খেলেছেন। তিনিই এসে কেকেআরের খেলায় গতি আনেন। ৩২ বলে করেন ৬৪ রান। তবে নয়া অ্যাকশনে বল হাতে সফল হননি। (ছবি সৌজন্য আইপিএল) 2/9 এতদিন ফর্মে ছিলেন না। আর একেবারে সঠিক সময়ে ছন্দ ফিরে পেলেন। ওপেন করতে নেমে ঢিমেতালে শুরু করলেও পরে গতি বাড়ান। শেষপর্যন্ত ৫৩ বলে ৮১ রান করেন। টুর্নামেন্টের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সময়ে রানা ফর্মে ফিরে পাওয়ার স্বস্তি পাবে কেকেআর। (ছবি সৌজন্য আইপিএল) 3/9 শুরুর দিকে শনিবারও উইকেট পড়ে। কিন্তু এতদিন মিডল অর্ডারে যে জুটি তৈরি হচ্ছিল না, শনিবার সেই ফাঁক পূরণ হল। প্রথম আট ওভারে ৪৪ রান ওঠার পর ২০ ওভারে ১৯৪ রান তুলল কেকেআর। সৌজন্যে নারিন ও রানার ১১৫ রানের পার্টনারশিপ। মাত্র ৫৬ বলে সেই রান করেন তাঁরা। সেখান থেকে যে দিল্লি ছিটকে যায়, তারপর আর ম্যাচে ফিরতে পারেননি শ্রেয়স আইয়ার। (ছবি সৌজন্য আইপিএল) 4/9 কেকেআরের বোলিং লাইন-আপের শক্তি নিয়ে কোনওদিনই সন্দেহ ছিল না। শুধু পারফরম্যান্সের অভাব ছিল। শনিবার দুবাইয়ে সেই ফাঁকটাই পূরণ করলেন প্যাট কামিন্সরা। প্রতিপক্ষকে চাপে ফেলার জন্য গোড়াতেই উইকেট নিতে পারছিলেন না। ফলে বিপক্ষের উপর কোনও চাপই তৈরি হচ্ছিল না। শেষ পাঁচ ম্যাচে পাওয়ার প্লে'তে উইকেটবিহীন ছিল কেকেআর। শনিবার প্রথম ছ"ওভারে উইকেট দু'উইকেট তুলে নেন নাইটরা। ফলে শুরু থেকেই চাপে ছিল দিল্লি। (ছবি সৌজন্য আইপিএল) 5/9 কোনও কোনও ম্যাচে ভালো বল করেছিলেন। কোনও ম্যাচে আবার রান দিচ্ছিলেন। উইকেটও আসছিল না। কিন্তু শনিবার আবুধাবিতে আত্মবিশ্বাস ফিরে পেলেন কামিন্স। অজিঙ্কা রাহানে ও শিখর ধাওয়ানকে যেভাবে আউট করলেন, তাতে আবারও সেই চেনা কামিন্সের দেখা মিলল। যা কেকেআরকে ব্যাপক স্বস্তি দেবে। (ছবি সৌজন্য আইপিএল) 6/9 মর্গ্যানের মাস্টারস্ট্রোক। শ্রেয়স আইয়ার ভালো স্পিন খেলেন বলে শুরুর দিকে বরুণ চক্রবর্তীকে আনেননি। চাপ বাড়িয়েছেন দিল্লির ব্যাটসম্যানদের। তারপর ১২ তম ওভারে বরুণ চক্রবর্তীকে এনে আবুধাবির বড় বাউন্ডারির পুরো সুবিধা নিয়েছেন। (ছবি সৌজন্য আইপিএল) 7/9 ভালো বল করলেও অন্য প্রান্তে সেভাবে সহায়তা পারছিলেন না। কিন্তু শনিবার সেই সাহায্য পান। তাতে একাই দিল্লির মিডল অর্ডারকে ধসিয়ে দিলেন। চার ওভারে ২০ রান দিয়ে পাঁচ উইকেট নিলেন বরুণ চক্রবর্তী। যা আগামিদিনের ম্যাচের আগে মাঝের ওভারে বোলিংয়ের চিন্তা কমল ব্রেন্ডন ম্যাকাকালামদের। (ছবি সৌজন্য আইপিএল) 8/9 বোলারদের সংঘবদ্ধ পারফরম্যান্স। এতদিন একটা দল হিসেবে মেলে ধরতে পারছিলেন না নাইট বোলাররা। শনিবার সেই চিন্তা দূর হল। প্যাট কামিন্স, লকি ফার্গুসন, কমলেশ নাগরোকোটি, বরুণ চক্রবর্তী, প্রসিধ কৃষ্ণরা ভালো বল করলেন। একে অপরের সহায়তা করলেন। যা কেকেআরের কাছে অত্যন্ত স্বস্তির। একমাত্র নারিন বেশি রান খরচ করেছেন। (ছবি সৌজন্য আইপিএল) 9/9 অষ্টমীতে দুর্ধর্ষ KKR, দিল্লির বিরুদ্ধে কী কী ইতিবাচক দিক পেলেন মর্গ্যানরা? (ছবি সৌজন্য আইপিএল)