বাংলা নিউজ > ছবিঘর > ঘরে বাইরে > Pakistani Army unable to feed Soldiers: অর্থনৈতিক সংকটের আবহে ঠিক করে সেনাকেই খাওয়াতে পারছে না পাকিস্তান, দাবি রিপোর্টে
Pakistani Army unable to feed Soldiers: অর্থনৈতিক সংকটের আবহে ঠিক করে সেনাকেই খাওয়াতে পারছে না পাকিস্তান, দাবি রিপোর্টে
অর্থনৈতিক সংকটে ডুবে পাকিস্তান। পরিস্থিতি এতটাই সঙ্গীন যে সেখানে আটা কেনার জন্য মানুষ জনকে মারামারি করতে দেখা গিয়েছে। জ্বালানির দাম আকাশছোঁয়া হয়েছে। এরই মাঝে এবার জানা গেল পাকিস্তানি সরকার সেদেশের সেনাকেই দু'বেলা ঠিককরে খাওয়াতে পারছে না। অর্থনৈতিক সংকটের আবহে বেশ কিছু ক্ষেত্রে কাটছাঁট করতে হয়েছে। এই আবহে সেনার খাবারেও কোপ পড়েছে।
1/5নিউজ ১৮-এর এক রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, বিভিন্ন ফিল্ড কমান্ডাররা কোয়ার্টার মাস্টার জেনারেলের অফিসে চিঠি পাঠিয়ে খাবারের অভাবের কথা জানিয়েছে। সামরিক অফিসাররা খাদ্য সরবরাহ এবং লজিস্টিক সংক্রান্ত সমস্যা নিয়ে চিফ অফ লজিস্টিক স্টাফ এবং ডিরেক্টর জেনারেল মিলিটারি অপারেশনের সঙ্গে আলোচনা করেছেন। সেনাপ্রধান জেনারেল অসীম মুনিরের কাছেও বিষয়টি উত্থাপিত হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। (AFP)
2/5পাকিস্তানের পরিস্থিতি এতটাই খারাপ যে ইন্টারন্যাশনাল মনিটারি ফান্ডের কাছে হাত পেতেছে শেহবাজের সরকার। তবে তাও নিস্তার পাওয়া যাবে কি না, তা নিয়ে নিশ্চিত নয় পাক সরকার। আইএমএফ বেশ কিছু শর্ত দিয়েছে পাকিস্তানকে। এই আবহে দেশের অর্থনীতির হাল ফেরাতে ইতিমধ্যেই মিনি বাজেট পেশ করেছে পাকিস্তান। আমজনতার ওপরে করের বোঝা চাপিয়েছে পাক সরকার। বাড়ানো হয়েছে পেট্রোল, ডিজেলের দাম। (AFP)
3/5পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ জানান, এবার মন্ত্রী ও সরকারি পরামর্শদাতাদের ভাতা ও যাতায়াতের খরচে কাটছাঁট করা হবে। এদিকে পাক মন্ত্রীদের দামি দামি গাড়ি ব্যবহার, বিদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে বিমানের বিজনেস ক্লাসের টিকিট কাটার ওপরও নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে। এর ফলে সরকারের মোট ২০০ বিলিয়ন পাকিস্তানি রুপি সাশ্রয় হবে। ভারতীয় মুদ্রায় তা প্রায় ৬০০ কোটিরও বেশি। (AFP)
4/5এদিকে পাক অর্থমন্ত্রী ইশাক দার সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে জানিয়েছেন যে চিনের থেকে ৭০০ মিলিয়ন ডলার অর্থসাহায্য পেয়েছে পাকিস্তান। তিনি জানান, স্টেট ব্যাঙ্ক অফ পাকিস্তানকে এই টাকা দিয়েছে চায়না ডেভেলপমেন্ট ব্যাঙ্ক। এই আবহে 'বিশেষ বন্ধু' চিনকে ধন্যবাদ জানান পাক প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ। (AFP)
5/5এত কিছুর মাঝেও একাধিক রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, সুগার, প্রেশারের ওষুধ বাজার থেকে উধাও। অস্ত্রপচারের জন্যও ওষুধ নেই। যথেষ্ট পরিমাণে বিদেশি মুদ্রা না থাকায় বাইরে থেকে ওষুধ তৈরির কাঁচামাল আমদানি করতে পারছে না পাকিস্তান। এর জেরে হৃদরোগ, ক্যানসার ও কিডনির মতো গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্রপচার থমকে রয়েছে। (AFP)