বিশেষজ্ঞ তিয়াসা আঢ্য বলছেন, 'এমন কোনও বৈজ্ঞানিক প্... more
বিশেষজ্ঞ তিয়াসা আঢ্য বলছেন, 'এমন কোনও বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই যা দাবি করে যে বিড়াল বায়ু দূষণ ঘটায়। যদি বিড়ালের বিষ্ঠাকে দায়ী করা হয়, তবে সর্বাধিক মালিককে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে বলা যেতে পারে।'
1/5বেড়ালের লোম, খুশকি কিম্বা পরিত্যাজ্য বস্তু থেকে কোনওভাবে দূষণ ছড়াচ্ছে কি না তা নিয়ে ৩ সদস্যের কমিটি গঠন করল ন্যাশনাল গ্রিন ট্রাইবুনাল তথা NGT। কলকাতার এক অ্যাপার্টমেন্টের বাসিন্দাদের অভিযোগের ভিত্তিতে এই পদক্ষেপ করেছে ট্রাইবুনাল। বাসিন্দাদের অভিযোগ বেড়ালের জন্য এলাকায় ছড়াচ্ছে বায়ু দূষণ। (প্রতীকী ছবি)
2/5দক্ষিণ পূর্ব কলকাতার একটি সোসাইটিতে ৮০ টি ফ্ল্যাট রয়েছে। সেখানের বাসিন্দাদের অভিযোগ ফ্ল্যাটের এক বাসিন্দা বেড়াল পোষেন। তিনি প্রায় ডজনেরও বেশি বেড়ালকে আশ্রয় দিয়েছেন ফ্ল্যাটে। আর সেখান থেকে ছড়িয়ে যাচ্ছে দূষণ। (প্রতীকী ছবি)
3/5ফ্ল্যাটের এক বাসিন্দা বলছেন, 'প্রতিদিন তিনি ৪০ থেকে ৪৫ টি বেড়ালকে খাওয়ান। যেখানে ২০ থেকে ২৫ টি বেড়াল তাঁর ফ্ল্যাটে থাকে। তাদের খাওয়ানোর জন্য প্রতিদিন নোংরা হচ্ছে অ্যাপার্টমেন্ট। বেড়ালের মল মূত্র সর্বত্র। সব সময় গন্ধ লেগে থাকে অ্যাপার্টমেন্টে।' বেড়ালের এই সমস্যা নিয়ে বাসিন্দারা পশ্চিমবঙ্গ দূষণ নিয়ন্ত্রণ বোর্ডের দ্বারস্থ হন। বোর্ড তাদের ট্রাইবুনালে যাওয়ার কথা বলে।(প্রতীকী ছবি)
4/5ন্যাশনাল গ্রিন ট্রাইবুনাল সমস্ত ঘটনা শুনে জানায় 'আমাদের মতে এটি খতিয়ে দেখা উচিত'। এরপরই তিন সদস্যের কমিটি গঠন করে ট্রাইবুনাল। জানা গিয়েছে কমিটিতে গড়িয়াহাট পুলিশ স্টেশনের অফিসার ইনচার্জ, কলকাতা পুরসভার সদস্য ও পশ্চিমবঙ্গ দূষণ নিয়ন্ত্রণ বোর্ডের এক সদস্য থাকবেন।
5/5এদিকে বেড়াল সংক্রান্ত বিশেষজ্ঞ তিয়াসা আঢ্য বলছেন, ' এমন কোনও বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই যা দাবি করে যে বিড়াল বায়ু দূষণ ঘটায়। যদি বিড়ালের বিষ্ঠাকে দায়ী করা হয়, তবে সর্বাধিক মালিককে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে বলা যেতে পারে।' তিনি বলছেন, 'কোনো অবস্থাতেই বিড়ালদের বায়ু দূষণকারী হিসেবে বিবেচনা করা উচিত নয় যা নাগরিকদের কাছে ভুল বার্তা পাঠাবে এবং ভুল ধারণার প্রসার ঘটাবে।'(প্রতীকী ছবি)
