স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের সংগঠন আরও জানিয়েছে, দ্রব্য ও পরিষেবা কর (GST) এবং ব্যুরো অফ ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ড (BIS) হলমার্কের কারণেও এখন আরও চাইলেই প্রচুর সোনা কেনা যাবে না। তাছাড়া এর ফলে দেশের স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা আরও সংগঠিত হয়েছেন। এক নিয়মের অধীনে ব্যবসা চালাতে উত্সাহিত করা হয়েছে তাঁদের।
1/5রিজার্ভ ব্যাঙ্কের ২,০০০ টাকার নোট তুলে নেওয়ার ঘোষণার পরপরই বেড়েছে সোনা-রুপো কেনার হিড়িক। তবে ২০১৬ সালে নোটবন্দির সময়ে যে হারে সোনা-রুপো বিক্রি হয়েছিল, পরিস্থিতি তার ধারেকাছেও নয়। এমনটাই জানিয়েছে জুয়েলার্স সংগঠন GJC। ফাইল ছবি: রয়টার্স (Reuters)
2/5আসলে, নো ইওর কাস্টমার(KYC) বিধির কারণে এবারে সোনার কেনাকাটা কিছুটা নিয়ন্ত্রিতভাবে হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। ফলে কেউ চাইলেই সমস্ত জমে থাকা ২,০০০ টাকার নোট দিয়ে সোনা কিনে নিতে পারবেন না। ফাইল ছবি: পিক্সাবে (Reuters)
3/5স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের সংগঠন আরও জানিয়েছে, দ্রব্য ও পরিষেবা কর (GST) এবং ব্যুরো অফ ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ড (BIS) হলমার্কের কারণেও এখন আরও চাইলেই প্রচুর সোনা কেনা যাবে না। তাছাড়া এর ফলে দেশের স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা আরও সংগঠিত হয়েছেন। এক নিয়মের অধীনে ব্যবসা চালাতে উত্সাহিত করা হয়েছে তাঁদের। যদিও কিছু গহনা বিক্রেতা সেই সুযোগ দিচ্ছেন। ফাইল ছবি: পিটিআই (Reuters)
4/5সূত্রের খবর, ৫-১০ শতাংশ প্রিমিয়াম নেওয়া শুরু করেছেন তাঁরা। এর ফলে সেক্ষেত্রে সোনার দাম ৬৬,০০০ টাকা প্রতি গ্রামে পৌঁছে গিয়েছে। এমনিতে দেশে সোনার দাম প্রায় ৬০,২০০ টাকা/১০ গ্রাম স্তরে দাঁড়িয়ে আছে। ফাইল ছবি: রয়টার্স (Reuters)
5/5গত ১৯ মে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া বাজার থেকে ২,০০০ টাকার নোটের প্রচলন বন্ধ করার ঘোষণা করে। তবে এই নোট পাল্টে নেওয়া বা ব্যাঙ্কে জমা করার জন্য আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে। ফলে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কেনাকাটার জন্য ২,০০০ টাকার নোট ব্যবহার করা যেতে পারে। ফাইল ছবি: আইস্টকফটো (Reuters)