কোয়েনা মাফাকা এদিন ৪ ওভার বল করে ৬৬ রান দিয়েছেন। ইকোনমি রেট ১৬.৫০। ৭টি চার এবং ৫টি ছক্কা হজম করেছেন মাফানা। একটিও উইকেট নিতে পারেননি। সেই সঙ্গে অভিষেকেই গড়েছেন একাধিক লজ্জার নজির।
1/5 অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি হয়েছিলেন। তাতে যে রাতারাতি আইপিএলে খেলার সুযোগ এসে যাবে, এটা ভাবতেও পারেননি কোয়েনা মাফাকা। দক্ষিণ আফ্রিকার ১৭ বছরের পেসারকে মুম্বই দলে নেয় দিলশন মাদুশঙ্কার পরিবর্ত হিসেবে। আর বুধবার সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে ম্যাচে তাঁর অভিষেকও হয়। তবে শুরুটা হতাশাজনক হল মাফাকার।
2/5 কোয়েনা মাফাকা এদিন ৪ ওভার বল করে ৬৬ রান দিয়েছেন। ইকোনমি রেট ১৬.৫০। ৭টি চার এবং ৫টি ছক্কা হজম করেছেন মাফানা। একটিও উইকেট নিতে পারেননি। সেই সঙ্গে অভিষেকেই গড়েছেন একাধিক লজ্জার নজির।
3/5 আইপিএলের ম্যাচে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে সবচেয়ে বেশি রান হজম করার লজ্জার নজির গড়েছেন মাফাকা। এর আগে এই লজ্জার নজির ছিল লসিথ মালিঙ্গার। তিনি পঞ্জাব কিংসের বিরুদ্ধে ম্যাচে ৫৮ রান হজম করেছিলেন। এছাড়া এদিন হায়দরাবাদের বিরুদ্ধেই জেরাল্ড কোয়েটজি ৫৭ রান হজম করেছেন, যা এই তালিকার তৃতীয় স্থানে জায়গা পেয়েছে। এছাড়াও দিল্লি ক্যাপিটালসের বিরুদ্ধে ড্যানিয়েল সামস এবং পঞ্জাব কিংসের বিরুদ্ধে হার্দিক পান্ডিয়া ৫৭ করে রান হজম করেছিলেন।
4/5 এখানেই শেষ নয়, আইপিএলের অভিষেকে সবচেয়ে খারাপ বোলিং স্পেলের রেকর্ডও গড়েছেন মাফাকা। ২০১৩ সালে পঞ্জাব কিংসের হয়ে মাইকেল নেসারের করা লজ্জার নজিরকে এদিন তিনি ছাপিয়ে গিয়েছেন। ১১ বছর আগে আরসিবি-র বিরুদ্ধে অভিষেক ম্যাচে ৬২ রান দিয়ে কোনও উইকেট পাননি তিনি। নেসারের সেই রেকর্ডও ছাপিয়ে গিয়েছেন মাফাকা। ২০০৯ সালে কেকেআর-এর হয়ে মাশরফি মোর্তাজা আবার ডেকান চার্জার্সের বিরুদ্ধে ৫৮ রান দিয়েছিলেন। কোনও উইকেট পাননি।
5/5 এদিন শুধু মাফাকা বা কোয়েটজি নন, মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের সব বোলারই বেদম মার খেয়েছেন হায়দরাবাদের ব্যাটারদের কাছে। হার্দিক পান্ডিয়া ৪ ওভার বল করে ৪৬ রান দিয়েছেন। জসপ্রীত বুমরাহ সবচেয়ে কম রান দিয়েছেন। তাও ৪ ওভার বল করে ৩৬ রান দিয়েছেন তিনি। পীযূষ চাওলা আবার ২ ওভার বল করে ৩৪ রান দিয়েছেন। শামস মুলানি ২ ওভারে ৩৩ রান দিয়েছেন। এদিন মুম্বইয়ের বোলারদের ঠেঙিয়ে, সানরাইজার্স হায়দরাবাদ রেকর্ড ২৭৭ রান করেছিল।