বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > সলমনেই শুরু,সলমনেই শেষ..ইন্ডাস্ট্রিতে ওয়াজিদ খানের গড ফাদার ছিলেন ভাইজান
সলমনেই শুরু,সলমনেই শেষ..ইন্ডাস্ট্রিতে ওয়াজিদ খানের গড ফাদার ছিলেন ভাইজান Updated: 01 Jun 2020, 10:22 AM IST Priyanka Mukherjee ১৯৯৮ সালে সলমন খানের প্যায়ার কিয়া তো ডরনা কিয়া ছবির সঙ্গে বলিউডে সফর শুরু সাজিদ-ওয়াজিদ জুটির,শেষ ছবি সলমন খানের দাবাং থ্রি। শেষ গান ভাইজানের ইদ রিলিজ ‘ভাই-ভাই’। 1/10 বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় সঙ্গীত পরিচালক জুটি সাজিদ-ওয়াজিদের ওয়াজিদ খান আর নেই! রবিবার গভীর রাতেই মুম্বইয়ের এক বেসরকারি হাসপাতালে মাত্র ৪২ বছর বয়সে মৃত্য হয় এই সঙ্গীতশিল্পীর। বলিউডে প্রায় দু দশক দীর্ঘ ওয়াজিদ খানের মিউজিক্যাল কেরিয়ার। আর সেই কেরিয়ার জুড়ে রয়েছেন তাঁর আদরের ভাইজান..তাঁর গড ফাদার সলমন খান। 2/10 ১৯৯৮ সালে সলমন খানের প্যায়ার কিয়া তো ডরনা কিয়া ছবির সঙ্গে বলিউডে সফর শুরু সাজিদ-ওয়াজিদ জুটির। গত বাইশ বছর অভিনেতা-প্রযোজক সলমন খানের ১৯টিরও বেশি ছবির অংশ হয়েছেন ওয়াজিদ। 3/10 সঙ্গীত পরিচালক হিসাবে ওয়াজিদের শেষ ছবি ভাইজানের দাবাং থ্রি। সলমন খানের তিনটি লকডাউন সিঙ্গলসের দুটি ‘প্যায়ার করোনা’ এবং ইদ রিলিজ 'ভাই ভাই'-এর সঙ্গীতের দায়িত্বভার সামলেছেন সাজিদ-ওয়াজিদ! 4/10 সঙ্গীতের পরিবেশেই বড় হয়েছেন ওয়াজিদ খান। তাঁর বাবা ছিলেন প্রখ্যাত তবলাবাদক উস্তাদ শরাফত আলি খান। পদ্মশ্রী উস্তাদ লতিফ খানের নাতি ওয়াজিদ। (ছবি-ইনস্টাগ্রাম) 5/10 সলমন খানের প্যায়ার কিয়া তো ডরনা ক্যায়া ছবির একটি গান তেরি জওয়ানি কম্পোজ করেন এই জুটি। এরপর ভাইজানের হ্যালো ব্রাদার, তুম কো না ভুল পায়েঙ্গে, হাম তুমহারে হ্যায় সনম, তেরে নাম,গর্বের মতো ছবিতে মিউজিক ডিরেক্টর হিসাবে কাজ করেছেন সাজিদ-ওয়াজিদ। (ছবি-ইনস্টাগ্রাম) 6/10 সাজিদ-ওয়াজিদ চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে আসেন ২০০৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সলমনের ছবি পার্টনারের সঙ্গে, এই ছবির প্রত্যেকটিন গান কম্পোজ করেছিলেন তাঁরা। দু বছর পর সলমনের সুপারহিট ছবি ওয়ান্টেডের মিউজিক কম্পোজারও ছিল এই জুটি। 7/10 সাজিদ-ওয়াজিদের কেরিয়ারের অন্যতম মাইলস্টোন দাবাং (২০১০)।তেরে মস্ত মস্ত দো নয়ন হোক বা মুন্নী বদনাম কিংবা চোরি কিয়া রে জিয়া-দবাংয়ের অ্যালবমের প্রত্যেকটি গান সুপরা-ডুপার হিট। 8/10 সলমন খানের ডাকে বহু ছবিতে গেস্ট কম্পোজার হিসাবেও কাজ করেছেন ওয়াজিদ। সলমন খানের ছবি এক থা টাইগারের কেবল মাশাল্লাহ গানটি কম্পোজ করেছেন সাজিদ-ওয়াজিদ। 9/10 দবাং সিরিজের সব ছবিতেই এককভাবে সঙ্গীত পরিচালনার দায়িত্বে থেকেছেন সলমনের এই প্রিয় পরিচালক জুটি। সাজিদ-ওয়াজিদ জুটির মুক্তিপ্রাপ্ত শেষ ছবি দাবাং থ্রি-র মিউজকও সুপারহিট। ছবিতে মুন্না বদনাম, হুড় হুড় কিংবা নয়না লাগের মতো গান হিন্দি গানের শ্রোতাদের উপহার দিয়েছেন তাঁরা। 10/10 নিজেদের মিউজিক্যাল জার্নির জন্য প্রকাশ্যেই বারংবার সলমন খানকে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন ওয়াজিদ। সলমন খানের হাত আজীবন মাথার উপর থেকেছে ওয়াজিদের। তিনি জানিয়েছিলেন, সলমন খানের সান্নিধ্য পাওয়াটা সত্যি সৌভাগ্যের। উনি আমার বড়দাদা। সলমন খান খুব কম মানুষে বিশ্বাস রাখেন। কিন্তু সলমন খানের মধ্যে ট্যালেন্ট খুঁজে বার করবার একটা অদ্ভূত শক্তি রয়েছে। প্যায়ার কিয়া তো ডরনা কিয়া তে কিন্তু সোহল খান আমাদের ব্রেক দিয়েছিল,কিন্তু সলমন খানের থেকে অনেক শিখেছি। উনি কাউকে ছোট করে দেখেন না। নিজে পরখ করে নেন।আমরা সৌভাগ্যবান।