প্লে-অফের দোড়গোড়া থেকে ফিরতে হয়েছে কলকাতা নাইট রাইডার্সকে। কেকেআর আইপিএল ২০২০ অভিযান শেষ করেছে ৫ নম্বরে থেকে। গোটা মরশুমে নাইটরা আহামরি খেলেছে, এমনটা বলা যাবে না মোটেও। তবে টুর্নামেন্টে তাদের বেশ কিছু ইতিবাচক দিক রয়েছে সন্দেহ নেই। যদিও নেতিবাচক দিক রয়েছে বিস্তর। একনজরে দেখে নেওয়া যাক কেকেআরের আইপিএল ২০২০ অভিযানের কিছু উল্লেখযোগ্য পরিসংখ্যান।
(আইপিএলের লাইভ আপডেট ও লাইভ স্কোর জানতে ক্লিক করুন এখানে।)
১. ১৪ ম্যাচে ১৪ পয়েন্ট নিয়ে কেকেআর লিগ টেবিলের ৫ নম্বরে থেকে আইপিএল শেষ করে।
২. ৩৩.৪৪ গড়ে শুভমন গিল কেকেআরের হয়ে সর্বোচ্চ ৪৪০ রান সংগ্রহ করেন। লিগের খেলা শেষ হওয়া পর্যন্ত তিনি সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারীদের তালিকায় ৮ নম্বরে ছিলেন।
৩. বরুণ চক্রবর্তী দলের হয়ে সর্বাধিক ১৭টি উইকেট নেন। তাঁর ইকনমি রেট (৬.৮৪) ছিল কেকেআরের হয়ে সবথেকে ভালো। আইপিএলের লিগ পর্যায়ে সেরা বোলিং পারর্ম্যান্স (২০ রানে ৫ উইকেট) করে দেখান বরুণ।
৪. কেকেআর দীনেশ কার্তিকের নেতৃত্বে ৭ ম্যাচের ৪টিতে জয় তুলে নেয়। হারে ৩টি ম্যাচে।
৫. নাইট রাইডার্স ইয়ন মর্গ্যানের নেতৃত্বে শেষ ৭টি ম্যাচের ৩টিতে জেতে। পরাজিত হয় ৪টি ম্যাচে।
৬. কুলদীপ যাদব ৫ ম্যাচে মাত্র ১টি উইকেট দখল করেন। একটি ম্যাচে বল করার সুযোগ পাননি তিনি। টুর্নামেন্টে কুলদীপের বোলিং গড় ছিল ৯২.০০ এবং স্ট্রাইক রেট ৭২.০০।
৭. দীনেশ কার্তিক ৩ থেকে ৬ নম্বর পর্যন্ত ব্যাটিং অর্ডারের চারটি পজিশনে ব্যাট করতে নামেন। ১৪ ইনিংসে তাঁর গড় ছিল ১৪.০৮। ৩টি ম্যাচে শূন্য রানে আউট হন ডিকে।
৮. কেকেআরের হয়ে সবথেকে বেশি ২৪টি ছক্কা মারেন ইয়ন মর্গ্যান। তিনি ৪১.৮০ গড়ে ৪১৮ রান সংগ্রহ করেন।
৯. ব্যাটসম্যান এবং বোলার, কোনও দিকেই সুনীল নারিন দলকে নির্ভরতা দিতে পারেননি। ১০ ম্যাচে তিনি ১২১ রান সংগ্রহ করেছেন। উইকেট নিয়েছেন মোটে ৫টি।
১০. গত আইপিএলের মোস্ট ভ্যালুয়েবল প্লেয়ার আন্দ্রে রাসেল চোট নিয়েই কাটিয়ে দেন গোটা আইপিএল। ১০ ম্যাচে ১১৭ রান করেন তিনি। উইকেট নেন ৬টি।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।