একটা বলের জন্য ম্যাচের ভাগ্য পুরোপুরি পালটে যেতে পারে। তারপরও টি-টোয়েন্টি ম্যাচে কীভাবে পেশাদার ক্রিকেটাররা নো-বল করে যান, তা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার সুনীল গাভাসকর।
গত বুধবার চেন্নাই সুপার কিংসের বিরুদ্ধে তিনটি নো-বল করেন কলকাতা নাইট রাইডার্সের (কেকেআর) বোলাররা। এমনকী সুনীল নারিনও বড়সড় নো-বল করেন। তখন সবে ক্রিজে এসেছিলেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। সেই বলে বাউন্ডারি মারেন সিএসকে অধিনায়ক। তা নিয়ে রীতিমতো ক্ষোভ প্রকাশ করেন গাভাসকর। ধারাভাষ্যের সময় প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার বলেন, ‘এরকম নো-বল দেখে হতবাক আমি।’ সঙ্গে আরও জানান, পেশাদারি ক্রিকেটাররা কীভাবে সাদা বলের ক্রিকেটে নো-বল করেন, তা বুঝতে পারছেন না। টেস্টে নো বলের তেমন প্রভাব না থাকলেও টি-টোয়েন্টি বা একদিনের ম্যাচে তো ‘শাস্তি’ (ফ্রি-হিট) থাকে। তার ফলে বাড়তি রান তো তুলে নেয় প্রতিপক্ষ দল। শুধু তাই নয়, খেলার মোড় পুরোপুরি ঘুরিয়ে দিতে পারে। কোনও ব্যাটসম্যান ছন্দে না থাকলে তিনি সেই ফ্রি-হিটেই ফর্ম পেতে পারেন। যা ক্রিকেটাররা খুব ভালোভাবেই জানেন। তাই বোলারদের আরও সতর্ক থাকা উচিত বলে মত প্রকাশ করেন গাভাসকর।
(আইপিএলের যাবতীয় আপডেট দেখুন এখানে)
এমনিতেও বুধবার মুম্বইয়ে একেবারেই ছন্দে ছিলেন না নাইট বোলাররা। প্যাট কামিন্স চার ওভারে ৫৮ রান দিয়েছিলেন। প্রসিধ কৃষ্ণা দিয়েছিলেন চার ওভারে ৪৯ রান। কমলেশ নাগরকোটি দু'ওভারে ২৫ রান দিয়েছিলেন। একমাত্র বরুণ চক্রবর্তী কিছুটা রেয়াত পেয়েছিলেন। চার ওভারে ২৮ রান দিয়েছিলেন তিনি। নারিন চার ওভার খরচ করেছিলেন ৩৪ রান।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।