গত চার মাস ধরে আইএসএল চলেছে। তার আগে দু’মাস প্রস্তুতি শিবির চলেছে। আর এই ছ’ মাস করোনার যাবতীয় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলেছে প্রতিটা দলের ফুটবলার থেকে শুরু করে কোচ সহকারী স্টাফ প্রত্যেকেই। নিয়ম মেনে প্রত্যেকের তিন দিন অন্তর কোভিড টেস্ট করা, হোটেল, মাঠ, এমনকী প্র্যাকটিস গ্রাউন্ডকেও স্যানিটাইজ করা, মাস্ক, স্যানিটাইজার এই সবের ব্যবহার। সব মিলিয়ে ২০২০-’২১ আইএসএলে বাড়তি খরচের অঙ্কটা নেহাৎ কম নয়। প্রায় ১৭ কোটি টাকা খরচ হয়েছে শুধুমাত্র করোনার জন্য।
মোট ১৪টি হোটেলের জন্য ১৮টি জৈবল সুরক্ষা বলয় তৈরি করা হয়েছিল। ফুটবলার, কোচ, সাপোর্ট স্টাফ, ক্লাব এবং লিগ কর্তৃপক্ষ, সম্প্রচারকর্মী— সব মিলিয়ে প্রায় ১৬৩৫ জনকে জৈব সুরক্ষা বলয়ে রাখা হয়েছিল। পুরো আইএসএলে মোট ৭০ হাজার কোভিড টেস্ট হয়েছে। প্রতি ৭২ ঘণ্টায় প্রত্যেকের কোভিড টেস্ট করা হয়েছে। প্রতিটা টেস্টে ৫০ টাকা করে খরচ হয়েছে। ২৬ হাজার এন নাইটি ফাইভ মাস্ক ব্যবহার করা হয়েছে আইএসএলে।
এ ছাড়াও গোয়ার ৩টি স্টেডিয়ামের সঙ্গে ৮টি প্র্যাক্টিস গ্রাউন্ডের পরিকাঠামা বদলানোর পাশাপাশি সেগুলিকেও নিয়মিত স্যানিটাইজ করার ব্যবস্থা করতে হয়েছিল। সেগুলি করতেই নাকি আরও ২০ কোটি টাকা খরচ হয়েছে এফএসডিএলের। এর মধ্যে অবশ্য ফ্লাডলাইট, জেনারেটর এবং মাঠের নিরাপত্তা রক্ষীদের খরচও ধরা রয়েছে।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।