১৯৮৮ সাল থেকে অলিম্পিকে কন্ডোমের ব্যবহার শুরু হয়েছে। এইচআইভি সচেতনতা বাড়ানোর জন্য সেই বছর অভিনব পদক্ষেপ নিয়েছিল আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি। সেই ধারা আজও একই রকম ভাবে চলে আসছে। এখনও বিপুল সংখ্যক অ্যাথলিটদের জন্য অঢেল কন্ডোম রাখা হয় অলিম্পিকের গেমস ভিলেজে। অলিম্পিক যত আধুনিক হয়েছে, ততই কন্ডোমের ব্যবহার বেড়েছে। কিন্তু অলিম্পিকের ইতিহাসে টোকিও অলিম্পিক্সে কন্ডোম থাকলেও তার ব্যবহারে রয়েছি বিধিনিষেধ। কারণ সেখানে সামাজিক দূরত্ব মানতেই হবে। তাই কন্ডোম থাকলেও টোকিও অলিম্পিক্সে তা ব্যবহার করার সুযোগ থাকবে না।
টোকিও গেমসের আয়োজকদের তরফ থেকে বলা হয়েছে, ‘প্রতি বারের মতো এ বারও গেমস ভিলেজে পা রাখার সময় কন্ডোম দেওয়া হবে অ্যাথলিটদের। তবে এও বলে দেওয়া হবে যে, এই কন্ডোম গেমসের সময় ব্যবহার করা যাবে না। বরং অ্যাথলিটরা চাইলে তা বাড়ি নিয়ে যেতে পারবেন।’
করোনার সংক্রমণ আটকাতে কিছু কড়া নিয়ম পালন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংস্থা। যার মধ্যে অন্যতম হল, গ্যালারিতে যে সব দর্শকরা হাজির থাকবেন, তাঁরা মুখ খুলে গান গেয়ে বা চিত্কার করে অ্যাথলিটদের তাতাতে পারবেন না। তার বদলে যত পারুন হাততালি দিন। তাতে গ্যালারিতে পাশাপাশি বসে থাকার সময়ও সংক্রমণের ঝুঁকি কমবে বলে বিশ্বাস অলিম্পিক কমিটির।
একটা প্রশ্ন শুরু থেকেই ছিল। গেমস ভিলেজের ডাইনিং হলে আন্তর্জাতিক ক্রীড়াবিদরা নিজেদের মধ্যে মেলবন্ধনের আসর বসান। নানা দেশের অ্যাথলিটরা সেখানে একে অপরের সঙ্গে বন্ধুত্বের বন্ধনে জড়িয়ে পড়েন। কিন্তু সেখানেও এ বার থাকছে নতুন বিধিনিষেধ। সামাজিক দূরত্বকে গুরুত্ব দেওয়া হবে সেখানেও। অ্যাথলিটদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, দল বেঁধে না গিয়ে একা একা ডাইনিংয়ে বসে খেতে হবে।
১৯৮৮ সাল থেকে অলিম্পিকে কন্ডোমের ব্যবহার শুরু হয়েছে। এইচআইভি সচেতনতা বাড়ানোর জন্য সেই বছর অভিনব পদক্ষেপ নিয়েছিল আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি। সেই ধারা আজও একই রকম ভাবে চলে আসছে। এখনও বিপুল সংখ্যক অ্যাথলিটদের জন্য অঢেল কন্ডোম রাখা হয় অলিম্পিকের গেমস ভিলেজে। অলিম্পিক যত আধুনিক হয়েছে, ততই কন্ডোমের ব্যবহার বেড়েছে। কিন্তু অলিম্পিকের ইতিহাসে টোকিও অলিম্পিক্সে কন্ডোম থাকলেও তার ব্যবহারে রয়েছি বিধিনিষেধ। কারণ সেখানে সামাজিক দূরত্ব মানতেই হবে। তাই কন্ডোম থাকলেও টোকিও অলিম্পিক্সে তা ব্যবহার করার সুযোগ থাকবে না।
টোকিও গেমসের আয়োজকদের তরফ থেকে বলা হয়েছে, ‘প্রতি বারের মতো এ বারও গেমস ভিলেজে পা রাখার সময় কন্ডোম দেওয়া হবে অ্যাথলিটদের। তবে এও বলে দেওয়া হবে যে, এই কন্ডোম গেমসের সময় ব্যবহার করা যাবে না। বরং অ্যাথলিটরা চাইলে তা বাড়ি নিয়ে যেতে পারবেন।’
করোনার সংক্রমণ আটকাতে কিছু কড়া নিয়ম পালন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংস্থা। যার মধ্যে অন্যতম হল, গ্যালারিতে যে সব দর্শকরা হাজির থাকবেন, তাঁরা মুখ খুলে গান গেয়ে বা চিত্কার করে অ্যাথলিটদের তাতাতে পারবেন না। তার বদলে যত পারুন হাততালি দিন। তাতে গ্যালারিতে পাশাপাশি বসে থাকার সময়ও সংক্রমণের ঝুঁকি কমবে বলে বিশ্বাস অলিম্পিক কমিটির।
একটা প্রশ্ন শুরু থেকেই ছিল। গেমস ভিলেজের ডাইনিং হলে আন্তর্জাতিক ক্রীড়াবিদরা নিজেদের মধ্যে মেলবন্ধনের আসর বসান। নানা দেশের অ্যাথলিটরা সেখানে একে অপরের সঙ্গে বন্ধুত্বের বন্ধনে জড়িয়ে পড়েন। কিন্তু সেখানেও এ বার থাকছে নতুন বিধিনিষেধ। সামাজিক দূরত্বকে গুরুত্ব দেওয়া হবে সেখানেও। অ্যাথলিটদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, দল বেঁধে না গিয়ে একা একা ডাইনিংয়ে বসে খেতে হবে।|#+|
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।