নিম্ন-পৃথিবীর কক্ষপথে প্রদক্ষিণ করেছিল ওয়াল্টার কানিংহ্যামের মহাকাশযান। নতুন অ্যাপোলো মহাকাশযানের পরীক্ষা হয়েছিল এই অভিযানে। অ্যাপোলো ৭-এর থেকে প্রাপ্ত শিক্ষা নিয়েই তার ৯ মাস বাদে চাঁদের মাটিতে প্রথম মহাকাশচারী পাঠাতে সক্ষম হন বিজ্ঞানীরা।
1/5তারাদের দেশে চিরতরে চলে গেলেন মার্কিন মহাকাশচারী ওয়াল্টার কানিংহাম। ১৯৬৮ সালে অ্যাপোলো ৭ মিশনের ক্রু-সদস্য ছিলেন তিনি। তাঁর বয়স হয়েছিল ৯০ বছর। ফাইল ছবি: রয়টার্স (NASA)
2/5ওয়াল্টার শিরা এবং ডন আইজেলের সঙ্গে মহাকাশে পাড়ি দিয়েছিলেন ওয়াল্টার কানিংহাম। নিম্ন-পৃথিবীর কক্ষপথে প্রদক্ষিণ করেছিল তাঁদের যান। নতুন অ্যাপোলো মহাকাশযানের পরীক্ষা হয়েছিল এই অভিযানে। অ্যাপোলো ৭-এর থেকে প্রাপ্ত শিক্ষা নিয়েই তার ৯ মাস বাদে চাঁদের মাটিতে প্রথম মহাকাশচারী পাঠাতে সক্ষম হন বিজ্ঞানীরা। ফাইল ছবি: নাসা (NASA)
3/5তাঁর দুই সফরসঙ্গী ওয়াল্টার শিরা এবং ডন আইজেল আগেই পাড়ি দিয়েছিলেন না ফেরার দেশে। ফাইল ছবি: এপি (NASA)
4/5
ওয়াল্টার কানিংহাম মহাকাশযানের লুনার মডিউলের পাইলট ছিলেন। লঞ্চ ও ন্যাভিগেশন বাদ গিলে এই যানের নিয়ন্ত্রণের অনেকটাই দায়িত্ব ছিল তাঁর হাতে। ফাইল ছবি: নাসা
(NASA)
5/5অ্যাপোলো ৭-ই প্রথম এমন অভিযান ছিল, যা লাইভ টেলিভিশনের মাধ্যমে দেখতে পেয়েছিলেন বিশ্ববাসী। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রাতারাতি সেলিব্রেটি হয়ে যান তিন নভোশ্চর। মিশনটি চূড়ান্ত সফল হলেও, এরপরে আর কখনও মহাকাশে পাঠানো হয়নি তিন নভোশ্চরকে। ফাইল ছবি: নাসা (NASA)