ধীরেন বর্মন। কোচবিহারের শীতলকুচি গ্রাম পঞ্চায়েতের ২৩৪ নম্বর বুথে গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন তিনি। তাঁর পরিবার সূত্রে খবর, সোমবার দুপুরে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন তিনি। দীর্ঘক্ষণ তিনি না ফেরায় পরিবারের লোকজন বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুজি করেন। এরপর রাতে বাড়ি থেকে বেশ কিছুটা দূরে একটি বাঁশবাগানের ভেতর থেকে তাঁর দেহ উদ্ধার হয়।পরিবারের দাবি মৃত ধীরেন বর্মনের শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ক্ষত রয়েছে। তার যৌনাঙ্গেও আঘাত করা হয়েছে বলে অভিযোগ। গলাতেও আঘাত করা হয়েছে। এদিকে গোটা ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। পরিবারের দাবি, তিনি পাটক্ষেত পরিষ্কার করতে যাওয়ার জন্য বেরিয়েছিলেন। কিন্তু তারপর থেকেই তাঁর আর খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না।
এদিকে গোটা ঘটনায় রাজনৈতিক চাপানউতোরও শুরু হয়েছে পুরোদমে।পরিবারের দাবি, ধীরেনকে পরিকল্পিতভাবে খুন করা হয়েছে। কিন্তু কারা এই খুনের নেপথ্যে রয়েছে তা নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে। তবে বাসিন্দাদের একাংশের অভিযোগ, গত কয়েকদিন ধরেই ওই বিজেপি কর্মীকে ফোনে নানাভাবে হুমকি দেওয়া হচ্ছিল। তাকে প্রাণে মেরে ফেলার হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয়েছিল। সম্ভবত পাটের জমি থেকে নির্জন বাঁশবাগানে তাকে ডেকে নিয়ে গিয়ে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। প্রসঙ্গত গত ১০ই মার্চ ভোটের দিন শীতলকুচির বুথে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় মৃত্যু হয়েছিল চারজনের। বিভিন্ন মহল থেকে দাবি করা হয়েছিল কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে তাদের মৃত্যু হয়েছিল। তার রেশ কাটার আগেই এবার বাঁশ বাগান থেকে উদ্ধার হল বিজেপি কর্মীর দেহ।
ধীরেন বর্মন। কোচবিহারের শীতলকুচি গ্রাম পঞ্চায়েতের ২৩৪ নম্বর বুথে গ্রামের বাসিন্দা তিনি। তাঁর পরিবার সূত্রে খবর, সোমবার দুপুরে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন তিনি। দীর্ঘক্ষণ তিনি না ফেরায় পরিবারের লোকজন বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুজি করেন। এরপর রাতে বাড়ি থেকে বেশ কিছুটা দূরে একটি বাঁশবাগানের ভেতর থেকে তাঁর দেহ উদ্ধার হয়।পরিবারের দাবি মৃত ধীরেন বর্মনের শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ক্ষত রয়েছে। তার যৌনাঙ্গেও আঘাত করা হয়েছে বলে অভিযোগ। গলাতেও আঘাত করা হয়েছে। এদিকে গোটা ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। পরিবারের দাবি তিনি পাটক্ষেত পরিষ্কার করতে যাওয়ার জন্য বেরিয়েছিলেন। কিন্তু তারপর থেকেই তার আর খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না।
এদিকে গোটা ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। রাজনৈতিক চাপানউতোরও শুরু হয়েছে পুরোদমে।পরিবারের দাবি ধীরেনকে পরিকল্পিতভাবে খুন করা হয়েছে। কিন্তু কারা এই খুনের নেপথ্যে রয়েছে তা নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে। তবে বাসিন্দাদের একাংশের অভিযোগ, গত কয়েকদিন ধরেই ওই বিজেপি কর্মীকে ফোনে নানাভাবে হুমকি দেওয়া হচ্ছিল। তাকে প্রাণে মেরে ফেলার হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয়েছিল। সম্ভবত পাট খেত থেকে নির্জন বাঁশবাগানে তাকে ডেকে নিয়ে গিয়ে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। প্রসঙ্গত গত ১০ই মার্চ ভোটের দিন শীতলকুচির বুথে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় মৃত্যু হয়েছিল চারজনের। বিভিন্ন মহল থেকে দাবি করা হয়েছিল কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে তাদের মৃত্যু হয়েছিল। তার রেশ কাটার আগেই এবার বাঁশ বাগান থেকে উদ্ধার হল বিজেপি কর্মীর দেহ।
|#+|