ধূপগুড়িতে মানসিক ভারসাম্যহীন তরুণীকে ধর্ষণে অবশেষে গ্রেফতার তৃণমূল কর্মী

গত ৩০ অগাস্ট নির্যাতিতার মা ধূপগুড়ি থানায় অভিযোগ দায়ের করে জানান, মেয়েকে দিনের পর দিন ধর্ষণ করেছে এলাকারই এক যুবক। যার জেরে গর্ভবতী হয়ে পড়েছে তাঁর মানসিক ভারসাম্যহীন মেয়ে। পরিবারের দাবি, অভিযোগ গ্রহণ করলেও পুলিশ অভিযুক্তের বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি।

প্রতীকি ছবি

জলপাইগুড়ির ধূপগুড়িতে মানসিক ভারসাম্যহীন তরুণীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত তৃণমূলকর্মীকে অবশেষে গ্রেফতার করল পুলিশ। রবিবার রাতে ধূপগুড়ি থানা এলাকা থেকেই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এই ঘটনায় নির্যাতিতার প্রতিবেশীদের ওপর চাপ তৈরির চেষ্টার অভিযোগ উঠেছিল পুলিশের বিরুদ্ধে। উলটে প্রতিবেশীরা পরিবারটির পাশে দাঁড়ানোয় তাদের হুমকি দিচ্ছে।

এই খবর প্রকাশিত হতেই পথে নামে বাম – বিজেপিসহ বিরোধীরা। তাদের দাবি ছিল, অভিযুক্ত তৃণমূলকর্মী বলেই তাকে বাঁচানোর চেষ্টা করছে পুলিশ। অভিযোগ অস্বীকার করেন পুলিশ সুপার। তাঁর দাবি, পুলিশের বিরুদ্ধে চাপ তৈরির অভিযোগ অসত্য। এই ঘটনায় চাপের মুখে অবশেষে অভিযুক্ত তৃণমূলকর্মীকে গ্রেফতার করল পুলিশ।

‘পুলিশের মধ্যেও আমার লোক আছে’, বিস্ফোরক শুভেন্দু অধিকারী

গত কয়েক মাসে রাজ্যে একের পর এক ধর্ষণের ঘটনায় পুলিশের বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ উঠেছে। গত সপ্তাহেই টিটাগড় ও বারাসতে ২টি ধর্ষণের ঘটনায় পুলিশ পদক্ষেপ করতে দেরি করেছে বলে অভিযোগ। বিরোধীদের দাবি, রাজ্যে শাসকের আইন চলছে। তৃণমূলের ঝান্ডা এক হাতে ধরা থাকলে সাত খুন মাফ।