1/4 দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ। অবশেষে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলের প্রথম ইলেকট্রিক প্য়াসেঞ্জার লোকোর সূচনা করা হল। ইঞ্জিন তৈরি করতে খরচ হয়েছে ১১ কোটি টাকা। কাটিহার ডিভিশনের ডিআরএম সুরেন্দ্র কুমার এই লোকোর উদ্বোধন করেন। শিলিগুড়িতে বিশ্বকর্মার নামে জয়ধ্বনি দিয়ে এই ইলেকট্রিক লোকো ইঞ্জিনের পথ চলা শুরু হল। শুক্রবার শিলিগুড়ি জংশনের ডিজেল লোকো শেডে আনুষ্ঠানিকভাবে এই ইলেকট্রিক লোকো প্যাসেঞ্জার ইঞ্জিনের উদ্বোধন করা হয়।
2/4 রেলের পদস্থ আধিকারিকরা পতাকা নাড়িয়ে এই ইঞ্জিনের সূচনা করেন। পরীক্ষামূলকভাবে ৮টি পথ দিয়ে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে এই ইঞ্জিন চালানো হবে। ডিআরএম বলেন, রেলমন্ত্রীর নেতৃত্বে রেলওয়ের বিকাশ করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বেও এটা হচ্ছে। বাজেটেও এনিয়ে বিশেষ ঘোষণা করা হয়েছে। ১০০ শতাংশ বৈদ্যুতিকরণের দিকে আমরা এগোচ্ছি। ইলেকট্রিক লোকো ইঞ্জিনের উৎপাদনও বাড়ছে।
3/4 ডিআরএম জানিয়েছেন, এনএফআর প্যাসেঞ্জার লোকোমেটিভ ছিল না। অন্য়ের উপর নির্ভর করতে হত। তবে এবার শিলিগুড়ি কারশেডে ইলেকট্রিক লোকোমোটিভ চলে এল।এটা গর্বের ব্য়াপার।
4/4 ডিএইচআর প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ডিএইচআরে ট্র্যাক পুনর্নবীকরণের কাজ করা হচ্ছে। যাতে ওই লাইনে রেল বেলাইন না হয়ে যায় সেটা দেখা হচ্ছে। প্রসঙ্গত মূলত টয়ট্রেনের বেলাইনের ঘটনা মাঝেমধ্য়ে সামনে আসে।