ব্যাঘ্র প্রকল্পের উদ্যোগে বিলুপ্তপ্রায় কচ্ছপের দেহে জিপিএস ট্রান্সমিটার
১ মিনিটে পড়ুন . Updated: 20 Jan 2022, 06:55 PM ISTবন দফতরের এক আধিকারিক জানান, ‘বাটাগুড় বাসকা প্রজাতির ১০টি কচ্ছপকে ছাড়া হয়েছে। এদের মধ্যে ৩টি পুরুষ ও ৭টি স্ত্রী কচ্ছপ রয়েছে।
বন দফতরের এক আধিকারিক জানান, ‘বাটাগুড় বাসকা প্রজাতির ১০টি কচ্ছপকে ছাড়া হয়েছে। এদের মধ্যে ৩টি পুরুষ ও ৭টি স্ত্রী কচ্ছপ রয়েছে।
বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির কচ্ছপের গতিবিধিতে নজরদারি চালাতে বিশেষ পরিকল্পনা করেছে বন দফতর। সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের উদ্যোগে ১০টি বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির কচ্ছপের দেহে বসানো হল জিপিএস ট্রান্সমিটার। এর ফলে এই সব কচ্ছপ সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জোগাড় করা আরও সহজ হবে।
বন দফতর সূত্রে খবর, সজনেখালিতে একটি পুকুর তৈরি করে সেখানে বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির সংরক্ষণ ও প্রজননের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সম্প্রতি বাটাগুড় বাসকা বা পোড়াকাটা নামে ১০টি বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির কচ্ছপের শরীরে জিপিএস ট্রান্সমিটার বসিয়ে ছাড়া হয়েছে। আগে সুন্দরবন থেকে শুরু করে মায়ানমার, তাইল্যান্ড হয়ে মালয়েশিয়া পর্যন্ত এই কচ্ছপকে দেখা যেত। এখন এরা বিলুপ্তপ্রায়। এদের অস্তিত্বের কথা মাথায় রেখেই এই বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে বন দফতর সূত্রে খবর।
বন দফতরের এক আধিকারিক জানান, ‘বাটাগুড় বাসকা প্রজাতির ১০টি কচ্ছপকে ছাড়া হয়েছে। এদের মধ্যে ৩টি পুরুষ ও ৭টি স্ত্রী কচ্ছপ রয়েছে। এদের গতিবিধির ওপর নজর রাখতেই জিপিএস ট্রান্সমিটার বসানো হয়েছে।’ ব্যাঘ্র প্রকল্পের ডেপুটি ফিল্ড ডিরেক্টর জোন্স জাস্টিন জানান, ‘এই বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির সফল প্রজনন ইতিমধ্যে আমরা করেছি। কোন পরিবেশে এরা ভালো থাকে, কীভাবে এরা বংশবিস্তার করে সেই সব তথ্য জানার জন্যই এই জিপিএস ট্রান্সমিটার বসানো হচ্ছে।’