পুজোর আগেই বাজারে জনতা খাদি, সরকারি পর্ষদের উদ্যোগে সস্তায় জামাকাপড়! দাম কত?

ক্রেতাদের একাংশের মতে, গরমের দিনে খাদির পোশাক অত্যন্ত আকর্ষনীয়। পরেও আরাম পাওয়া যায়। কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে দাম এত বেশি থাকে যে খাদির জামাকাপড় কেনার জন্য় সাধ্যে কুলোয় না। সেক্ষেত্রে পর্ষদ যদি সস্তায় খাদির জামাকাপড় বাজারে আনতে পারে তবে অনেকেরই সুবিধা হবে।

খাদির শাড়ি কেনার সাধ থাকলেও সাধ্যে কুলোয় না অনেকের। প্রতীকী ছবি 

খাদির জামা পরার সাধ থাকে অনেকের। গরমকালে খাদির শাড়ি পরারও ইচ্ছা থাকে। কিন্তু সাধ থাকলেও সাধ্যে কুলোয়না। একেবারে আকাশছোঁয়া দাম। হাত ছোঁয়াতে পারেন না মধ্য়বিত্ত। তবে এবার সেই আমজনতার কথা ভেবে সস্তায় খাদির জামাকাপড় আনার পরিকল্পনা নিয়েছে সরকারের খাদি ও গ্রামীণ শিল্প পর্ষদ। 

পর্ষদ সূত্রে খবর, সাধারণ মানুষের নাগালের মধ্যেই যাতে খাদির জামাকাপড় থাকে তারই পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে। কিছুটা সস্তায় যাতে খাদি মেলে এটাই মূল উদ্দেশ্য়। সেক্ষেত্রে এবার থেকে খাদির যে আউটলেট রয়েছে সেখানে কিছুটা কম দামের খাদির জামাকাপড় রাখার ব্যাপারে পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।

সূত্রের খবর সম্প্রতি পর্ষদের চেয়ারম্য়ান কল্লোল খাঁর উপস্থিতিতে বিভাগীয় আধিকারিকরা একটি বৈঠকে মিলিত হন। সেখানেই এব্যাপারে পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। খাদির জামাকাপড় কেন সাধারণ মধ্যবিত্তের নাগালের মধ্যে থাকবে না সেই প্রশ্ন ওঠে। এরপরই মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত মানুষদের জন্য় জনতা খাদি বাজারে আনার ব্যাপারে পরিকল্পনা নেওয়া হয়। 

পর্যদ সূত্রে খবর, পুজোর আগেই বাজারে যাতে জনতা খাদি আনা যায় সেব্যাপারে পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এই ধরনের জনতা খাদির দাম কত হবে সেব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত এখনও পুরোপুরি হয়নি। আপাতত বোর্ড মিটিংয়ে এব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। 

তবে ক্রেতাদের একাংশের মতে, গরমের দিনে খাদির পোশাক অত্যন্ত আকর্ষনীয়। পরেও আরাম পাওয়া যায়। কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে দাম এত বেশি থাকে যে খাদির জামাকাপড় কেনার জন্য় সাধ্যে কুলোয় না। সেক্ষেত্রে পর্ষদ যদি সস্তায় খাদির জামাকাপড় বাজারে আনতে পারে তবে অনেকেরই সুবিধা হবে।