কদিন ধরে তিনি জ্বরে ভুগছিলেন। কিছুটা সুস্থ বোধ করায় বিধানসভায় এসেছিলেন। হাঠৎ তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লেন। বিধানসভা থেকে বেরিয়ে তিনি স্পিকারের ঘরে যান। সেখান কথা বলে আবার নিজের ঘরে আসেন। সেই সময় তিনি অসুস্থ বোধ করতে থাকেন। বিধানসভার কর্মীদের ডেকে বলেনস শরীরটা খারাপ লাগছে। দ্রুত তাঁকে কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
এদিন সকালে স্পিকারের ঘর থেকে তিনি নিজের ঘরে এসে বসেন। হঠাৎ তাঁর শরীর ছেড়ে দেয়। খবর পেয়েই তাঁর ঘরে আসেন পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। খবর দেওয়া বিধানসভার মেডিক্যাল অফিসারকে তিনি এসে দেখেন মন্ত্রী রক্তচাপ অনেকটাই কমে গিয়েছে। তাঁকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। হুইল চেয়ারে করেই তাঁকে গাড়িতে তোলা হয়। পুরমন্ত্রী নিজে তাঁকে গাড়িতে তুলে দেন। তিনিও নিজেও আইনমন্ত্রীর সঙ্গে হাসপাতালে যান।
হাসপাতাল সূ্ত্রে জানা গিয়েছে, আপাতত তাঁর অবস্থা স্থিতিশীল। রক্তচাপ হঠাৎ কমে যাওয়াতেই এই বিপত্তি। সূত্রের, খবর একাধিক বিধায়ক তাঁকে দেখতে যান।
কয়লাপাচার মামলায় তাঁকে একাধিকবার তলব করেছে ইডি। তাঁর বাড়িতে তল্লাশিও চালায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগেও তাঁকে ইডি তলব করে। কিন্তু নিবার্চনের ব্যস্ত থাকার কারণ দেখিয়ে হাজিরা এড়িয়েছেন। সূত্রে খবর, ফের তাঁকে তলব করতে পারে তদন্তকারী সংস্থা।