আগামিকাল বেলা ১২ টায় গুয়াহাটি থেকে বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। যা উত্তর-পূর্ব ভারতের প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেস এবং পশ্চিমবঙ্গের তৃতীয় বন্দে ভারত এক্সপ্রেস হতে চলেছে। সেই ট্রেনের বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য দেখে নিন -
1/6 সোমবার বেলা ১২ টায় নিউ জলপাইগুড়ি-গুয়াহাটি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। গুয়াহাটি থেকে সেই বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সূচনা করা হবে। তবে সশরীরে গুয়াহাটিতে হাজির থাকবেন না মোদী। ভার্চুয়ালি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসকে সবুজ পতাকা দেখাবেন। যা দেশের ১৮ তম বন্দে ভারত এক্সপ্রেস হতে চলেছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ভারতীয় রেল)
2/6 ২২২২৭ নিউ জলপাইগুড়ি-গুয়াহাটি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সময়সূচি: সপ্তাহে ছ'দিন (মঙ্গলবার বাদে) সকাল ৬ টা ১০ মিনিটে নিউ জলপাইগুড়ি থেকে ছাড়বে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। তারপর সকাল ১১ টা ৪০ মিনিটে গুয়াহাটিতে পৌঁছাবে। অর্থাৎ পাঁচ ঘণ্টা ৩০ মিনিট লাগবে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ভারতীয় রেল)
3/6 ২২২২৮ গুয়াহাটি-নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সময়সূচি: সোমবার, বুধবার, বৃহস্পতিবার, শুক্রবার, শনিবার এবং রবিবার বিকেল ৪ টে ৩০ মিনিটে গুয়াহাটি থেকে ছাড়বে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। রাত ১০ টায় নিউ জলপাইগুড়িতে পৌঁছাবে। অর্থাৎ ফিরতি পথেও পাঁচ ঘণ্টা ৩০ মিনিটে প্রায় ৪১১ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করবে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ভারতীয় রেল)
4/6 কোন কোন স্টেশনে দাঁড়াবে নিউ জলপাইগুড়ি-গুয়াহাটি-নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস? ভারতীয় রেলের তরফে জানানো হয়েছে, আগামী বুধবার (৩১ মে) থেকে নিউ জলপাইগুড়ি-গুয়াহাটি-নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের বাণিজ্যিক পরিষেবা শুরু হবে। তবে এখনও টিকিট বুকিংয়ের প্রক্রিয়া শুরু হয়নি। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ভারতীয় রেল)
5/6 আপাতত নিউ জলপাইগুড়ি থেকে গুয়াহাটি যাওয়ার দ্রুততম ট্রেন হল নয়াদিল্লি-ডিব্রুগড় রাজধানী এক্সপ্রেস। এনজেপি থেকে গুয়াহাটি যেতে লাগে ছয় ঘণ্টা ৩৫ মিনিট। অর্থাৎ ১ ঘণ্টা ৫ মিনিট কমেই যাত্রীদের পৌঁছে দেবে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএনআই)
6/6 সংবাদসংস্থা এএনআইয়ের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাবুল সিং নামে গুয়াহাটির এক বাসিন্দা বলেন যে ‘গুয়াহাটিতেও যে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চলবে, সেটা ভেবেই দারুণ লাগছে। দারুণ কাজ করেছে সরকার। বন্দে ভারত এক্সপ্রেস দারুণ ট্রেন। আসনও খুব আরামদায়ক। ট্রেনের গতিবেগও দারুণ। তাই দ্রুত গন্তব্যে পৌঁছে যেতে পারে। সব পরিষেবা খুব ভালো।’ (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)