শেষ নির্বাচনে উত্তরবঙ্গে চূড়ান্ত ভরাডুবির মধ্যে পড়েছিল তৃণমূল কংগ্রেস। উত্তরবঙ্গে পুরোপুরি গেরুয়া ঝড় উঠেছিল। এবারের বিধানসভা নির্বাচনে সেই দাপট বজায় রাখার বিষয়ে নিশ্চিত বিজেপি। অন্যদিকে ঘুরে দাঁড়াতে মরিয়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়রাও। সেই পরিস্থিতিতে উত্তরবঙ্গে চার জেলা - কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি এবং দার্জিলিঙে কোথায় কোন তৃণমূল প্রার্থী দাঁড়ালেন, দেখে নিন -
কোচবিহার : মেখলিগঞ্জ (তফশিলি)—পরেশচন্দ্র অধিকারী, মাথাভাঙা (তফশিলি)—গিরিন্দ্রনাথ বর্মন, কোচবিহার উত্তর (তফশিলি)—বিনয়কৃষ্ণ বর্মন, কোচবিহার দক্ষিণ—অভিজিৎ দে ভৌমিক (হিপ্পি), শীতলকুচি (তফশিলি)—পার্থপ্রতিম রায়, সিতাই (তফশিলি)—জগদীশচন্দ্র বর্মা বাসুনিয়া, দিনহাটা—উদয়ন গুহ, নাটাবাড়ি—রবীন্দ্রনাথ ঘোষ এবং তুফানগঞ্জ—প্রণবকুমার দে (মানিক)।
আলিপুরদুয়ার : কুমারগ্রাম (তফশিলি উপজাতি)—লেওস কুজুর, কালচিনি—সৌরভ চক্রবর্তী, ফলাকাটা (তফশিলি উপজাতি)—সুভাষ রায় এবং মাদারিহাট (তফশিলি উপজাতি)—রাজেশ লাকরা (টাইগার)।
জলপাইগুড়ি : ধুপগুড়ি (তফশিলি জাতি)—মিতালী রায়, ময়নাগুড়ি (তফশিলি জাতি)—মনোজ রায়, জলপাইগুড়ি (তফশিলি উপজাতি)—ডঃ প্রদীপকুমার বর্মা, রাজগঞ্জ (তফশিলি উপজাতি)—খগেশ্বর রায়, ডাবগ্রাম-ফুলবাড়ি—গৌতম দেব, ম্যাল (তফশিলি উপজাতি)—বুলু চিক বারাইক এবং নাগরাকাটা (তফশিলি উপজাতি)—জোসেফ মুন্ডা
দার্জিলিং : মাটিগাড়া—নকশালবাড়ি (তফশিলি জাতি)—ক্যাপ্টেন নলিনীরঞ্জন রায়, শিলিগুড়ি—ওমপ্রকাশ মিশ্র এবং ফাঁসিদেওয়া (তফশিলি উপজাতি)—ছোটন কিস্কু। তিনটি আসনে (দার্জিলিং, কালিম্পং এবং কার্শিয়াং আসন) প্রার্থী দেয়নি তৃণমূল। সেগুলি ‘বন্ধু’-দের জন্য ছেড়ে দিয়েছে।