১। মা ও ছেলের মধ্যে চ্যাটে কথোপকথন চলছে।
মা: হোমওয়ার্ক শেষ করেছিস?
মা: ভাত খেয়ে থালাবাসন ধুয়ে রাখবি কিন্তু।
মা: দরজা-জানালাগুলো বন্ধ করেছিস?
মা: জামাকাপড়গুলো ইস্ত্রি করে রাখিস। কাল খুব সকালে স্কুলে যেতে হবে।
মা: শোন, তোর বাবা আর আমি ঠিক করেছি, তোকে একটা ল্যাপটপ কিনে দেব।
ছেলে: সত্যি?
মা: না। শুধু নিশ্চিত হলাম, তুই ওপাশে আছিস কি না।
(আরও পড়ুন: সকাল সকাল কাটুক মজায়! পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস, মস্তিতে থাকুন সারা দিন)
২। -সত্যিই তুমি আমাকে বিয়ে করতে চাও না?-ছেলেটি বলল মেয়েটিকে।
-না, চাই না। আমি এমন কোনো পুরুষকে স্বামী হিসেবে গ্রহণ করব, যে সত্যিই কর্মঠ ও বুদ্ধিমান।
-তোমার কি মনে নেই, নৌকাডুবির পর কীভাবে তোমাকে আমি উদ্ধার করেছিলাম!
-হ্যাঁ, এতে প্রমাণিত হয়, তুমি কর্মঠ। কিন্তু বুদ্ধিমান নও।
-তুমি কি জানো, নৌকাটা কে ডুবিয়েছিল?-রহস্যভরা চোখ নিয়ে বলল ছেলেটি।
(আরও পড়ুন: সপ্তাহ তো শেষ হয়েই এল, উইকেন্ড কাটুক মজায়! পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস)
৩। জাহাজে জাদু দেখাত বিলি। সে জাহাজেই ছিল এক দুষ্টু তোতা। বিলির সব জাদুর কৌশলই সে ধরে ফেলত। বিলি জাদু দেখাতে গেলেই তোতাটা পেছন থেকে চিৎকার করে বলত, ‘তার শার্টের হাতায় আরেকটা কার্ড রয়েছে… আরে ওই তো, কানের পেছনে কয়েনটা লুকিয়ে ফেলল!’ এভাবে বিলির জাদুর কৌশলগুলো ফাঁস হয়ে যেত। তোতাটাকে তাই দুই চোখে দেখতে পারত না বিলি।
একদিন প্রচণ্ড ঝড় উঠল। জাহাজ গেল ডুবে। বিলি ভেসে রইল একটা কাঠের টুকরা ধরে। কাঠের টুকরাটার ওপর এসে বসল তোতাটা। যেহেতু, দুজনের আগে থেকেই আদায় কাঁচকলায় সম্পর্ক, কেউ কারও সঙ্গে কথা বলে না।
এভাবে দুই দিন পেরিয়ে গেল। অবশেষে মুখ খুলল তোতা, ‘ঠিক আছে, হার মানছি। নৌকাটা কোথায় রেখেছ?’
(আরও পড়ুন: কাজের শুরুতে হাসি মাস্ট! মন ভালো থাকলেই দিনটি কাটবে দারুণ, পড়ে নিন সেরা ৫ জোকস)
৪। অফিসে দেরি করে এসেছে দেখে কর্মচারীকে ডেকে পাঠালেন বস, ‘আপনার এখানে নটার সময় আসা উচিত ছিল।’
কর্মচারী জবাব দেয়, ‘কেন, স্যার? নটার সময় কিছু হয়েছিল বুঝি?’
(আরও পড়ুন: কাজ শেষ? এবার তাহলে মন খুলে হাসুন, পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস, রাতটা হোক আনন্দের)
৫। দুই ছাত্র ও শিক্ষকের মধ্যে কথা হচ্ছে—
শিক্ষক: কী ব্যাপার, জনি, পল্টু? স্কুলে আসতে এত দেরি হলো কেন?
পল্টু: স্যার, আমি আমার মানিব্যাগটা হারিয়ে ফেলেছিলাম। ওটা খুঁজতে গিয়েই দেরি হলো।
শিক্ষক: তা, মন্টু, তোমার দেরি হওয়ার কারণটা কী শুনি?
মন্টু: স্যার, আমি নড়াচড়া করতে পারছিলাম না।
শিক্ষক: কেন, নড়াচড়া করতে পারছিলে না কেন?
মন্টু: পল্টুর মানিব্যাগটা তো আমার পায়ের মধ্যে লুকিয়ে রেখেছিলাম, স্যার। ওটা লুকিয়ে কী করে নড়াচড়া করি, বলুন!