বাংলা নিউজ >
টুকিটাকি > Cancer prevention primary step: প্রতিদিনের জীবনেই ছড়িয়ে ক্যানসারের কারণ, আগে থেকে সতর্ক না হলে বিপদ
Cancer prevention primary step: প্রতিদিনের জীবনেই ছড়িয়ে ক্যানসারের কারণ, আগে থেকে সতর্ক না হলে বিপদ Updated: 03 Jan 2023, 09:06 AM IST Sanket Dhar Cancer prevention primary step against carcinogen: দৈনন্দিন জীবনে আমরা বেশ কিছু কারসিনোজেনিক পদার্থ ব্যবহার করি। অর্থাৎ এগুলি থেকে পরে ক্যানসার হওয়ার আশঙ্কা থাকে। আমাদের রোজনামচা থেকে এগুলি বাদ দেওয়া জরুরি। 1/6 সারা বিশ্ব জুড়েই মারণ থাবা বসাচ্ছে ক্যানসার। আইএআরসি গ্লোবোক্যান ২০২০-এর তথ্য অনুযায়ী, সারা বিশ্বে ১৯.৩ মিলিয়ন মানুষ প্রত্যেক বছর এই রোগে আক্রান্ত হন। পাশাপাশি ১০ মিলিয়ন রোগী প্রাণ হারান ক্যানসারের কারণে। বিশেষজ্ঞদের কথায়, আমাদের রোজকার জীবনযাত্রা কিছু অংশে এর জন্য দায়ী। 2/6 প্রতিদিনের রোজনামচায় আমরা এমন কিছু জিনিসের সংস্পর্শে আসি যেগুলি কারসিনোজেনিক। কারসিনোজেনিকের অর্থ হল এই ধরনের পদার্থ থেকে ক্যানসার হতে পারে। হঠাৎ করেই কোশের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি থেকেই ক্যানসার রোগ দেখা দেয়। কোশের ম্যালিগন্যান্ট বৃদ্ধিতে সাহায্য করে কারসিনোজেন। 3/6 ক্যানসার ইনস্টিটিউটের চিকিৎসক অমিত ভার্মার কথায়, বয়সের সঙ্গে সঙ্গে এই মারণরোগ হওয়ার প্রবণতা বাড়তে পারে। এছাড়াও, রোজকার জীবনযাপন, জিনের গঠন, পরিবেশগত কিছু কারণেও দেখা দিতে পারে ক্যানসার। 4/6 দৈনন্দিন জীবনের কিছু বিপজ্জনক অভ্যাস (রিস্ক ফ্যাক্টর) এড়িয়ে চললেই ক্যানসার প্রাথমিকভাবে প্রতিরোধ করা যায়। এর মধ্যে অন্যতম হল ধূমপান ও মদ্যপান ত্যাগ করা। ধূমপানের ফলে গলা, মুখ ও ফুসফুসের ক্যানসার হতে পারে। মদ্যপানের কারণে লিভার ও ব্লাডার ক্যানসারের আশঙ্কা অনেকটা বেড়ে যায়। 5/6 এর পাশাপাশি অস্বাস্থ্যকর খাওয়াদাওয়াও কমানো জরুরি। এর থেকে স্তন ক্যানসার, কোলন ক্যানসার ও জরায়ুর ক্যানসার দেখা দিতে পারে। নিয়মিত ব্যায়াম করে শরীরের ওজন ঠিক রাখা দরকার। একইসঙ্গে ডায়েটে স্বাস্থ্যকর বদল আনা জরুরি। খাবারের মধ্যে শাকসবজি, ডাল, ভালো কোলেস্টেরল ও ভালো ফ্যাটযুক্ত তেলের রান্না রাখা উচিত। এর পাশাপাশি রেড মিট ও অতিরিক্ত নোনতা খাবার এড়িয়ে চলা জরুরি। 6/6 আর্সেনিক, অ্যাসবেস্টস, ক্রোমিয়াম, ক্যাডমিয়াম ও সিলিকা গুঁড়ো কারসিনোজেনিক পদার্থ। এছাড়াও তেজস্ক্রিয় দূষণের কারণে ক্যানসারের আশঙ্কা বেড়ে যায়। তাই ইমারতি দ্রব্য ও এই জাতীয় পদার্থ কর্মক্ষেত্রে থাকলে যথাযথ সতর্কতা মেনে চলা দরকার। একইসঙ্গে বাইরের দূষণ থেকে নিজেকে বাঁচাতে মাস্ক ব্যবহার করা জরুরি।