1/6 ডায়াবেটিসের সমস্যাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে ব্লাড সুগার লেভেলকে নজরে রাখা খুব জরুরি। তবে এমন বহু ঘটনা রোজের জীবনে ঘটে থাকে, যার ফলে অনেকের অজান্তেই বেড়ে যেতে পারে ব্লাড সুগার। ব্যায়াম, খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন, ডায়েট সমস্ত কিছুর পরও নানান কারণে বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে ব্লাড সুগারের।
2/6 ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ অ্যাপোলো স্পেকট্রা, কারোলবাগের চিকিৎসক ত্রিভূবন গুলাটি এই ব্লাডসুগার বেড়ে যাওয়া নিয়ে নানার ফ্যাক্টরের কথা বলছেন। তাঁর দাবি, মানুষের অজান্তেই এই ফ্যাক্টরগুলির জন্য বেড়ে যেতে পারে ব্লাডসুগার। দেখে নেওয়া যাক, কোন কোন কারণে বেড়ে যেতে পারে ব্লাডসুগার।
3/6 ঘুম ঠিক না হওয়া- সঠিক সময় পর্যন্ত ঘুম ঠিক ঠাক না হলেই বিপদ। এতে শরীর যেভাবে ইনসুলিন ব্যবহার করে তার প্রক্রিয়া সঠিক থাকে না। ঘুম ঠিক না হলে লেপটিনের স্তর উদ্বেগে রাখতে পারে। ফলে বিভিন্ন সময়ে ঘুমোতে যাওয়া থেকে বিরত থাকার কথা বলছেন চিকিৎসক।
4/6 ব্রেকফাস্ট বাতিল করা- সকালে ঘুম থেকে উঠেই যদি পর পর দিন ব্রেকফাস্ট বাতিল করতে থাকেন, তাহলে ডায়াবেটিসের পরিমাণ বেড়ে যেতে থাকে। কারণ ব্রেকফাস্ট দিনের একটি গুরুত্বপূর্ণ খাওয়া। ব্রেকফাস্ট স্কিপ করে গেলে ব্লাড সুগার লেভেল বেড়ে যেতে পারে। ফলে এটি নিয়ে নিত্যদিনের সমস্যা হতে থাকলে, ব্লাড সুগারের সমস্যা হবে।
5/6 ন্যাসাল ড্রপ- চিকিৎসক বলছেন, ন্যাজাল ড্রপের জেরেও ব্লাড সুগারের সমস্যা হতে পারে। বেশ কিছু ন্যাজাল ড্রপে লিভারকে হাই ব্লাডসুগার সাবস্ট্যান্স তৈরি করতে বাধ্য করা হয়। এরফলে সুগার বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও থেকে যায়। এছাড়াও মুখের ভিতর দাঁতের সমস্যা থেকেও এমন ব্লাড সুগার লেভেল বেড়ে যেতে পারে।