এসির তাপমাত্রা যত কমে , তত শরীরে একটা ঠান্ডাভাব স্বস্তি এনে দেয় ঠিকই, তবে. ঘরের বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ কমে যেতেই চোখে শুষ্কতাজনিত সমস্যা তৈরি হয়।
1/5রোদের তেজ বাড়ুক, বা মেঘের জন্য গুমোট ভাব, ভ্যাপসা গরমে বহু বাড়িতেই এসি দিচ্ছে স্বস্তি। তবে গরমের দিনে এসি আপনার শরীরকে ঠান্ডা যোগালেও, অন্যদিক থেকে নানা ধরনের ক্ষতি করতে পারে। এমনই দাবি বিশেষজ্ঞদের। অনেকেই অফিসে টানা ৮ থেকে ১২ ঘণ্টা এসিতে কাজ করে থাকেন, তাঁদের ক্ষেত্রেও এসি নানান রকমের কুফল ডেকে আনে। গরমের দিনে এসির জেরে ড্রাই আইজের সমস্য়া দানা বাঁধে। দেখে নেওয়া যাক, কীভাবে এই সমস্যা থেকে পাওয়া যায় মুক্তি।
2/5এসির তাপমাত্রা যত কমে , তত শরীরে একটা ঠান্ডাভাব স্বস্তি এনে দেয়। এদিকে, বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ কমে যেতেই চোখে শুষ্কতাজনিত সমস্যা তৈরি হয়। চোখে শুষ্কতা অনুভূত হতে থাকে। অনেক সময় তার জেরে চোখ থেকে জল পড়তে পারে, অস্বস্তি, যন্ত্রণা, লালচেভাব দেখা যেতে পারে চোখে। এসির ক্ষতিকারক প্রভাব যাতে আপনার চোখে না পড়ে, তার জন্য কী কী করণীয় দেখে নিন।
3/5এসিতে থাকতে প্রয়োজন সতর্কতা- এসিতে বেশিক্ষণ থাকলে ভালো করে ঢাকা নিন। বিশেষত, এসির ব্লোয়ারের কাছ থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন। উল্লেখ্য, এয়াক কন্ডিশনারগুলি আর্দ্রতা কমিয়ে দেয়। যার ফলে চোখে আসে শুষ্কতা।
4/5এসির তাপমাত্রা- বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, এসির তাপমাত্রা কখনওই ২৩ ডিগ্রি থেকে কম করা উচিত নয়। যে ঘরে এসি রয়েছে, সেই ঘরে সামান্য জল ছিটিয়ে নিন। তালে সার্বিক আর্দ্রতার ভারসাম্য থাকবে।
5/5এসিতে দীর্ঘক্ষণ বসে থাকলে সমস্যা- এসিতে যদি দীর্ঘক্ষণ বসে থাকেন, তাহলে সমস্যা নানান ভাবে আসতে পারে। ফলে এসিতে যাঁদের বেশিক্ষণ কাজের সূত্রে থাকতে হয় বা বাড়িতে গরম থেকে বাঁচতে যাঁরা বেশিক্ষণ এসিতে রয়েছেন, তাঁদের অবশ্যই বেশি করে জল খেতে হবে। অন্তত দিনে ২.৫ লিটার থেকে ৩ লিটার জল খেতে হবে। জল ছাড়াও তরল জাতীয় পানীয় খেয়ে যেতে হবে। (এই তথ্য সাধারণ মান্যতাধর্মী। এর সত্যতা যাচাই করেনি হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা )